ইষ্টিমিটিং এন্ড কষ্টিং লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ইষ্টিমিটিং এন্ড কষ্টিং লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

একটি প্রজেক্ট এর গ্রেড বীমের আর.সি.সি কাজের হিসাব

একটি প্রজেক্ট এর গ্রেড বীমের আর.সি.সি কাজের হিসাব
গ্রেড বীমঃ-
ফুটিং এর পিলার এর উপর ভুমির সমান্তরাল করে যে বীম ঢালাই করা হয় তাকে গ্রেড বীম বলে।
গ্রেড বীমের উপর সুপার স্ট্রাকচার দেওয়াল নির্মান করা হয়। সাধারন ভাবে বলা যায়, সুপার স্ট্রাকচার দেওয়ালের নিচে যে বীম থাকে সেই বীম-ই গ্রেড বীম।

চিত্রে অনুসারে ,

একটি রুমের আকার=(২৫X২০) ফুট

[ এখানে,দৈর্ঘ্য ২৫ ফুট এবং প্রস্থ ২০ ফুট ]

গ্রেড বীমের সাইজ= (১৮X১৬) ইঞ্ছি

[প্রস্থ=১৬/১২=১.৩৩ ফুট এবং উচ্চতা=১৮/১২= ১.৫ ফুট ]

এখানে, রুমের যে দৈর্ঘ্য দেওয়া আছে তা কলামদ্বয়ের মধ্যবর্তী
দুরুত্ব ।
বুঝতে সমস্যা হলে #প্ল্যান এর চিত্র দেখেন প্রথম কমেন্ট এ ( আশাকরি বুঝবেন )

গ্রেড বীমের দৈর্ঘ্য বের করার নিয়ম:
-----------------------------------------------------

১. দৈর্ঘের দিকে গ্রেড বীম আছে ২টা=২x ২৫ ফুট= ৫০ ফুট

২. প্রস্থের দিকে গ্রেড বীম আছে ২টা =২x২০ ফুট = ৪০ফুট

অতএব,গ্রেডবীমের মোট দৈর্ঘ্য হচ্ছে=৪০+৫০=৯০ফুট

কাজের পরিমাণ
-------------------------------

কাজের পরিমাণ =দৈর্ঘ্যxপ্রস্থxউচ্চতা
=৯০X ১.৩৩ X ১.৫ ঘনফুট =১৭৫.৫ ঘনফুট

গ্রেড বীমের আর.সি.সি কাজের পরিমাণ=১৭৫.৫ ঘনফুট = ওয়েট ভলিউম

সাধারণত, লুজ/ড্রাই ভলিউম = ১.৫ × ওয়েট ভলিউম।
সুতরাং এখানে
লুজ/ড্রাই ভলিউম = ১.৫ × ১৭৫.৫ ঘনফুট = ২৬৩.২৫ ঘনফুট

সুতরাং সিমেন্ট, বালি , ও খোয়ার পরিমান
--------------------------------------------------------------
ধরি ,
সিমেন্ট, বালি , ও খোয়ার অনুপাত =১ঃ১.৫ঃ৩

সিমেন্ট =২৬৩.২৫ * (১/৫.৫)= ৪৭.৮৬ ঘনফুট =৩৮.২৯= ৩৯ ব্যাগ
বালু = ২৬৩.২৫ * (১.৫/৫.৫)= ৭১.৭৯ ঘনফুট
খোয়া =২৬৩.২৫ * (৩/৫.৫)= ১৪৩.৫৮ ঘনফুট =২০১০ টি ইট


রাস্তা নিয়ে বিস্তারিত

 রাস্তা নিয়ে বিস্তারিত

🚧 🚧 🚧 🚧 🚧 রাস্তা নিয়ে বিস্তারিত 🚧 🚧 🚧 🚧 🚧

১. রাস্তা নিয়ে সব ধরনের তথ্য
২.রাস্তায় বিভিন্ন ম্যাটেরিয়াল
২.রাস্তার এস্টিমেট

রাস্তা নিয়ে সব ধরনের তথ্য
-----------------------------------

🚧 বিটুমিন রাস্তা কাকে বলে?
উওরঃ যে সকল রাস্তার পেভমেন্ট তৈরির সময় বন্ধনী পদার্থ হিসাবে বিটুমিন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয় তাকে বিটুমিনের রাস্তা বলে।

🚧 বিটুমিনাস রাস্তার চরম শএু বলা হয় কাকে?
উওরঃ জমে থাকা পানিকে
ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 BST পূর্ণরুপ কি?
উওরঃ Bituminous surface treatment

🚧 পানিকে কেন বিটুমিনাস রাস্তার চরম শএু বলার কারণ কি?
উওরঃ বিটুমিনাস রাস্তায় পানি জমে থাকলে খুব তাড়াতাড়ি বিটুমিনাস রাস্তার কাপের্টিং নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে রাস্তায় অনেক পটহোলস সৃষ্টি হয়। যার ফলে রাস্তা ব্যবহারের উপযোগিতা নষ্ট হয়।তাই পানিকে বিটুমিনাস রাস্তার চরম শএু বলা হয়।
ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 পটহোলস কাকে বলে?
উওরঃ রাস্তায় গর্তের সৃষ্টি হলে গর্তগুলোকে পটহোলস বলে।

🚧 বিটুমিনেরর রাস্তা নিমার্ণের ধাপসমূহ কি কি?
উওরঃ সাব-গ্রেড, সাব-বেইজ,প্রাইমকোট,ট্যাককোট,সিলকোট

🚧 সওজ পূর্ণরুপ কি?
উওরঃ সড়ক ও জনপথ

🚧 সড়ক ও মহাসড়ক ডিজাইনে কোন কোড অনুসরণ করতে হয়?
উওরঃ AASHO

🚧 বিটুমিনাস সড়কে গাড়ির গতি প্রতিরোধ করতে কি কি ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ স্পিড-ব্রেকার,
ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 বিটুমিনাস রাস্তার ভিওি বলা হয় কোন স্তরকে?
উওরঃ সাব-গ্রেড স্তরকে

🚧 ট্যাককোট প্রয়োগের সাথে সাথে কোন কোট তাড়াতাড়ি প্রয়োগ করতে হয়?
উওরঃ সিলকোট

🚧 আঞ্চলিক ও জাতীয় সড়ককে রাস্তায় সাইনবোর্ডে কি দ্বারা নির্দেশ করে?
উওরঃ আঞ্চলিক - R
জাতীয় - N
ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 রাস্তার বাকেঁ সুপার এলিভেশন দেওয়ার মূল কারণ কি?
উওরঃ রাস্তার বাকেঁ গাড়ি উল্টিয়ে যাওয়া প্রতিরোধের জন্য।

🚧 রোড মার্কিং কি রং ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ থার্মো-প্লাস্টিক পেইন্ট

🚧 DBM পূর্ণরুপ কি?
উওরঃ Dense Bitumen Macadam

🚧 বিটুমিনাস সড়কে পানি নিষ্কাশনের জন্য কি কি ব্যবস্হা রাখা হয়?
উওরঃ L- Drain, Catch pit,

🚧 বিটুমিনাস সড়কের দুই পাশ্বে এজিং দেয়া হয় কেন?
উওরঃ সড়কের প্রস্হ বা এলাইনমেন্ট ঠিক রাখার জন্য, সড়কের পাশ্ব ভাঙন প্রতিরোধ করা জন্য, সাব-বেইজ, ওয়ারিং কোটকে যথাস্হানে ধরে রাখতে।
ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 বিটুমিনাস সড়কের রাস্তায় কত ধরণের রোড মার্কিং থাকে?
উওরঃ ৩ ধরণের।

🚧 বিটুমিনাস সড়কের দুই পাশ্বে যে ঘাসের চাপড়া লাগানো হয় তাকে কি বলে?
উওরঃ টারফ

🚧 বিটুমিনাস সড়কে বামদিকে তীর চিহ্ন ও ডান দিকে তীর চিহ্ন দ্বারা কি বুঝানো হয়?
উওরঃ বামদিকে তীরচিহ্ন - শুধুমাএ বামদিকে চলুন
ডানদিকে তীর চিহ্ন - শুধুমাএ ডানদিকে চলুন।ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 বাংলাদেশের রাস্তায় তৈরীর করে থাকেন কোন ডির্পাটমেন্ট?
উওরঃ Roads & Highway Department.

🚧 বিটুমিন কি?
উওরঃ বিটুমিন কালো বা বাদামী বর্ণের বান্ধনী সম্পন্ন জৈব রাসায়নিক যৌগবিশেষ। যা রাস্তা তৈরীতে ব্যবহার করা হয়।

🚧 বিটুমিনাস সড়কে মাটির ভারবহন ক্ষমতা জানার জন্য যে টেস্ট করা হয় তার নাম কি?
উওরঃ CBR test

🚧 ক্যাম্বার কি ও কেন দেওয়া হয়?
উওরঃ সড়কের আড়াআড়ি ঢালকে ক্যাম্বার বলে।
মূলত ক্যাম্বার দেওয়ার মূল কারণ হচ্ছে সড়ক হতে তাড়াতাড়ি পানি নিষ্কাশনের জন্য।ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 বাংলাদেশে কোন গ্রডের বিটুমিন রাস্তায় ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ ৮০/১০০

🚧 বিটুমিনাস সড়কে Break line, continuous line, Double continuous line দ্বারা কি বুঝানো হয়?
উওরঃ Break line- গাড়ি ওভার টেকিং করতে পারবে
Continuous line-গাড়ি ওভার টেকিং করতে পারবে না
Double Continuous line- গাড়ি ওভার টেকিং করা নিষিদ...ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 স্পিড-ব্রেকারেরর থেকে কম উচ্চতায় গাড়ির গতি প্রতিরোধের জন্য ৪, ৫ টি সড়কের আড়াআড়িতে দেওয়া হয় তার নাম কি?
উওরঃ রেম্বল স্ট্রিপ

🚧 ক্রাউন ও গ্রডিয়েন্ট কি?
উওরঃ ক্রাউনঃ সড়কের মাঝ বরাবরের উচুঁ জায়গাকে ক্রাউন বলে।
গ্রডিয়েন্ট ঃ সড়কের লম্বালম্বি ঢালকে গ্রডিয়েন্ট বলে।

🚧 বিটুমিনাস সড়কের সাইনবোর্ডে বৃওের মাঝে "X"
চিহ্ন দ্ধারা কি বুঝানো হয়?
উওরঃ গাড়ি থামানো নিষেধ।ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 বিটুমিনেরর কয়েকটি পরীক্ষার নাম কি কি?
উওরঃ Ductility, penetration, Bitumen content,Marshall stability

🚧 ক্যারেজ ওয়ে বলতে কি বুঝায়?
উওরঃ সড়কের দুই পাশ্বের শোল্ডারের মধ্যবতী যে পাকা অংশের উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল করে তাই হচ্ছে ক্যারেজ ওয়ে।ডিজাইন ইন্টিগ্রিটি

🚧 বিটুমিনাস সড়ক বাংলাদেশে এত জনপ্রিয় কেন?
উওরঃ নিমার্ণ খরচ কম,নিমাণ ও পুনঃমেরামত সহজ, নিমার্ণের পর খুব তাড়াতাড়ি ব্যবহার করা যায়

🚧 SSD ও PSD পূর্ণরুপ কি?
SSD- Stoping sight distance
PSD- Passing sight distance

বিটুমিনাস সড়কের ইনফরম্যাশন ও এস্টিমেট.
-----------------------------------------------
ইনফরমেশন
*****************
সড়কের দৈর্ঘ্য = ১৫০০'-০"
সড়কের প্রস্থে = ২০'-০"
সড়কের উচ্চতা = ১'-৬"
এজিং = ৩"
সাইট ড্রেসিং প্রস্থ = ১'-০"
বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১ উচ্চতা = ৬"
খোয়ার লেয়ার = ৪"

১. #মাটি কাটা = ১৫০০'-০"x২০'-০"x১'-৬"
= ৪৫০০০ ঘনফুট

২. #মাটি ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x২০'-০"
= ৩০০০০ বর্গফুট

৩. #ইটের ফ্লাট সোলিং = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট
[এখানে ১৯'-৬" আসলো এই ভাবে
দুই ধারে এজিং এর জন্য ৩" করে যদি বাদ দেওয়া হয় তবে প্রস্থ = ২০'-০"-৩"x২
= ১৯'-৬"]

৪. #হেরিং বোন বন্ড = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

৬.দুই ধারে ইটের এন্ড এজিং
= ১৫০০x২
= ৩০০০ ফুট

৭. #বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১
= ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৬"
= ১৪৬২৫ ঘনফুট

৮. #খোয়ার লেয়ার = ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৪"
= ৯৭৫০ ঘনফুট

৯. #বিটুমিনাস carpeting
= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১০. #ট্যাক কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১১. #সিল কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১২.বালি দিয়ে রাস্তার উপরে #blinding
= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১৩. সাইট #ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x১'-০"x২
= ৩০০০ বর্গফুট



একটা বিল্ডিং এর সকল আইটেম মিলে ১০০% কিভাবে ভাগ করা হয়। তার সম্ভাব্য নমুনা।

 একটা বিল্ডিং এর সকল আইটেম মিলে ১০০% কিভাবে ভাগ করা হয়। তার সম্ভাব্য নমুনা।


একটা বিল্ডিং এর সকল আইটেম মিলে ১০০% কিভাবে ভাগ করা হয়। তার সম্ভাব্য নমুনা।

1. Structure = 35%
2. Brick work = 6%
3. Wood work = 5%
4. Metal work = 2%
5. Plambing and Sanitary = 6%
6. Electrical work = 7%
7. Plaster work = 4%
8. General Floor Tiles work = 6%
9. Toilet & Kit wall Tiles work = 3%
10. Aluminium work = 4%
11. EME (Lift, Generator, Substation) = 10%
12. Paint work = 3%
13. Others civil work = 6%
14. Utility connection & Bill = 3%
Total = 100%

STRUCTURE 35%
- Footing & Column Padestal = 20%
- Grade Beam, UGWR top Slab = 5%
- GF Column, Stair etc = 4%
- 1st Floor Slab = 9%
- Typical Floor Column (5x3%) = 15%
- 2nd floor slab to roof slab (5x8) = 40%
- Roof top = 7%
TOTAL = 100% (৩৫% যেভাবে আসবে।)

BRICK WORK 6%
- GF Brick work = 6%
- 1st floor Brick work = 18%
- 2nd floor Brick work = 18%
- 3rd floor Brick work = 18%
- 4th floor Brick work = 18%
- 5th floor Brick work = 18%
-Roof Top Brick work = 4%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)

WOOD WORK 5%
- Door frame = 40%
- Main Door Shutter = 15%
- Partex Door Shutter = 35%
- Cat Door & Accessories = 10%
TOTAL = 100% (৫% যেভাবে হবে।)

METAL WORK 2%
- Window grill = 55%
- Verandah Railling = 20%
- Stair Railling = 10%
- Main gate, Gen-Sub, safety grill = 15%
TOTAL = 100% (২% যেভাবে হবে।)

PLAMBING & SANITARY 6%
- uPVC vertical line thru duct = 25%
- GI line work = 30%
- Fixture & Fittings = 40%
- Ground Floor = 5%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)

ELECTRICAL - 7%
- Conduiting inside slab = 10%
- Conduiting on wall i/c MK box=15%
- Cabling work = 55%
- Switch-Socket = 20%
TOTAL = 100% (৭% যেভাবে হবে।)

PLASTER 4%
- Ceiling plaster = 20%
- Internal wall plaster = 50%
- Outside plaster/facing bricks = 30%
TOTAL = 100% (৪% যেভাবে হবে।)

GENERAL FLOOR TILES 6%
- General floor & Verandah = 75%
- Stair, typical lobby & lift wall = 20%
- GF lift lobby, wall, reception = 5%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)

TOILET & KIT WALL TILES = 3%
- Bath wall = 60%
- Kitchen wall = 20%
- Bath floor = 9%
- Bath counter top = 4%
- Kitchen floor = 3%
- Kitchen counter top =4%
TOTAL = 100% (৩% যেভাবে হবে।)

ALUMINIUM WORK 4%
- Outer framing-window sliding= 40%
- Glass shutter-window sliding = 30%
- Verandah sliding = 20%
- Toilet high window = 5%
- Comnon area = 5%
TOTAL = 100% (৪% যেভাবে হবে।)

EME 10%
- Lift = 50%
- Generator = 25%
- Substation = 20%
- PABX, Fire extinguisher etc = 5%
TOTAL = 100% (১০% যেভাবে হবে।)

PAINT WORK = 3%
- Upto putty = 40%
- Internal wall&ceiling 1st coat= 20%
- Internal wall&ceiling 2nd coat= 15%
- Outside paint/ceramic Tites = 25%
TOTAL = 100% (৩% যেভাবে হবে।)

OTHERS CIVIL WORK = 6%
- Boundary wall = 30%
- Line terracing/Roof top paver= 15%
- LOGO, Gardening & others = 4%
- GF BBC = 14%
- GF pavement & footpath dev = 10%
- Lintel, F/slab, drop wall, counter slab = 20%
- Cable tray = 1%
- Sanitary duct cover, ceiling etc= 4%
- Reception desk, letter box = 2%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)

UTILITY CONNECTION & BILL = 3%
- DESA/DESCO = 35%
- TITAS = 20
- WASA = 15%
- Utility bills = 30%
TOTAL = 100%

স্ল্যাব এর শাটারিং এর পরিমান নির্নয়

স্ল্যাব এর শাটারিং এর পরিমান নির্নয়

একটি স্ল্যাব এর জন্যে শাটারিং এর পরিমান নির্নয়
শাটারিং এর ধরন – কাঠের শাটারিং
ধরি,
স্ল্যাবের লেন্থ = 50 feet.
স্ল্যাবের প্রস্থ = 30 feet.
টোটাল এরিয়া = Length x Width
= 50 feet x 30 feet.
= 1500 sft.

শাটারিং দরকার
---------------------------------
১। Plywood:
প্লাই-উডের সাধারন সাইজ= 8’x4′ ও থিকনেস= 12 mm.
প্লাই-উড দরকার = এরিয়া x 0.02 (Thumb rule)
= 1500 x 0.02 = 30 no’s
২.কাঠের কাঠামো
কাঠের কাঠামো সাইজ= 3″x3″
কাঠের কাঠামো দরকার = Covered area x Thumb rule = 1500 x 0.04 = 600 rft
৩. Nails ( তার-কাটা/পেরেক )
তার-কাটা/পেরেক দরকার= এরিয়া x 0.02 = 1500 x 0.02 = 30 kg.
৪। বিম এর নিচের কাঠামো
বিম এর নিচের কাঠামোর থিকনেস= 1.5″
বিম এর নিচের কাঠামোর দরকার= এরিয়াx 0.24 = 1500 x 0.24 = 360 rft.
৫. কাঠের গুড়ি বা বাশ
বিম এর জন্য কাঠের গুড়ি বা বাশ দরকার = বিম এর নিচের কাঠামো এরিয়া x 0.5
= 360 x 0.5 = 180 no’s
ছাদ এর জন্য কাঠের গুড়ি বা বাশ দরকার = বিম এর নিচের কাঠামো এরিয়া x 0.16 = 1500 x 0.16
= 1500 x 0.16 =240 no’s
৬. ক্ল্যাম্প :
ক্ল্যাম্প দরকার = এরিয়া x 0.08
=1500 x 0.08 = 120 no’s
৭। তেল
শাটারিং এর তেল = এরিয়া x 0.006 = 1500 x 0.006 = 9 liters

কলাম ও বীমে ল্যাপিং এর পরিমাপ

কলাম ও বীমে ল্যাপিং এর পরিমাপ

আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো রডের কাজ অনুসারে ল্যাপিং.. খুবই ইম্পরট্যান্ট একটি টপিক

কমপ্রেশন জোন
-----------------------
কলাম : ৪০ D
শেয়ার ওয়াল : ৪০ D
লিফ্ট ওয়াল : ৪০ D

টেনশন জোন
-------------------------
বীম : ৬০ D
স্ল্যাব : ৬০ D

কলামে ল্যাপিং
---------------------
কলামে সাধারনত ১৬, ২০, ২২, ২৫, ৩২ মিমি রড ব্যবহার হয়ে থাকে
তাহলে কলামে ল্যাপিং

১৬ মিমি = ৪০x১৬ = ৬৪০ মিমি ২'-২"
২০ মিমি = ৪০x২০ = ৮০০ মিমি ২'-৮"
২২ মিমি = ৪০x২২ = ৮৮০ মিমি ৩'-০"
২৫ মিমি = ৪০x২৫ = ১০০০ মিমি ৩'-৪"
৩২ মিমি = ৪০x৩২ = ১২৮০ মিমি ৪'-৩"

বীমের ল্যাপিং
-----------------------
বীমে সাধারনত ১৬, ২০, ২২, ২৫ মিমি রড ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে বীমের ল্যাপিং
১৬ মিমি = ৬০x১৬ = ৯৬০ মিমি ৩'-২"
২০ মিমি = ৬০x২০ = ১২০০ মিমি ৪'-০"
২২ মিমি = ৬০x২২ = ১৩২০ মিমি ৪'-৫"
২৫ মিমি = ৬০x২৫ = ১৫০০ মিমি ৫'-০"

স্ল্যাবের ল্যাপিং
-----------------------
স্ল্যাবে সাধারনত ১০, ১২, মিমি রড
ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে স্ল্যাবের ল্যাপিং
১০ মিমি = ৬০x১০ = ৬০০ মিমি ২'-০"
১২ মিমি = ৬০x১২ = ৭২০ মিমি ২'-৫"
তবে বাস্তবে কাজ করার সময় কম বেশী হতে পারে।


প্লাষ্টার এস্টিমেট

প্লাষ্টার এস্টিমেট

প্লাষ্টার এস্টিমেট

=================================
আমরা বাস্তবে তিন প্রকার প্লাষ্টার করে থাকি
.
১.সিলিং ও ঢালায় সার্ফেস= ০.৫০"
২.রাহিরের ওয়াল ০.৭৫"
৩.ভিতরের ওয়াল ১.০০"

 ১৫০০ বর্গফুটের প্লাষ্টার এস্টিমেট
_========================
প্লাষ্টারের পুরুত্ব = ০.৭৫"
অনুপাত (১:৪)
প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান
= ১৫০০x(০.৭৫÷১২)
= ৯৩.৭৫ ঘনফুট
শুকনা মসলার পরিমান = ৯৩.৭৫x১.৫
= ১৪০.৬৩
অনুপাতের যোগফল = (১+৪)=৫

সিমেন্ট = (১৪০.৬৩x১÷৫)÷১.২৫
= ২২.৫০ ব্যাগ

বালি = (১৪০.৬৩x৪÷৫)
= ১১২.৫০ ঘনফুট


ইমার্জেন্সি এস্টিমেট

ইমার্জেন্সি এস্টিমেট


অনেক সময় হয়ত ইমার্জেন্সি তে এস্টিমেট করা লাগতে পারে, হয়ত সাইটে লেবার রা আপনার কাছে হুট করে জিগাস করল "স্যার আর কয় লোড মসলা বানাবো"।
এই অবস্থাতেই আপনাকে একটা গ্রহনযোগ্য হিসাব দিতে হবে ????
সেটার জন্যে আবার একদম খাতা কলম নিয়ে ঘন্টা ধরে হিসাব করতে গেলে সমস্যা ,দেখা যাবে আপনি হিসাব করতে করতে কাজ ই শেষ । তাই সল্প সময়ে ,শর্ট-কাটে ও নির্ভুল ভাবে হিসাব করতে হবে।

#যে জিনিস গুলো খেয়াল রাখতে হবে....

>কিসের ঢালাই হচ্ছে (ধরলাম স্ল্যাব)
> স্লাবটির পুরুত্ব কত ইঞ্চি।
> সিমেন্ট বালি ও খোয়ার অনুপাত কত ।
> পাথরের খোয়া ব্যবহার করা হচ্ছে নাকি ইটের
>কতটুকু জায়গা ঢালাই এর বাকী আছে

#কিভাবে করবেন

#ডাটা

ধরলাম
> একটা ফ্লোর স্লাব ঢালাই হচ্ছে আপনার সাইটে।
>স্লাবটির পুরুত্ব ৮ ইঞ্চি।
>অনুপাত (১:২:৪)। পাথরের খোয়া ব্যবহার করা হচ্ছে
> ১০০% সিলেট বালি
> সারাদিন যথারীতি ঢালাই চলছে। বিকাল বেলা
>স্লাবটিতে আর ১০ ফুট বাই ৬ ফুট জায়গা ঢালাই দেয়া বাকি আছে।
>তখন জানতে চাইলো স্যার আর কয় লোড মসলা বানাবো?

#সমাধান

অনুপাত 1:2:4 ।
তাই প্রতি ব্যাচ মিশ্রণে শুষ্ক মসলার আয়তন হবে
= (1+2+4)×1.25 = 8.75 Cft.
আর শুষ্ক মিশ্রণে পানি মিশালে তার আয়তন 1.5 গুণ কমে যাবে। সেটা তখন হবে ভেজা আয়তন = 8.75÷1.5 = 5.833 Cft.

মানে হলো যে, 1:2:4 অনুপাতে এক বস্তা সিমেন্টের সাথে বালি ও খোয়ার মিশ্রণে 5.833 Cft. কংক্রিট পাওয়া যায়।

এখন অবশিষ্ট ঢালাই দিতে হবে এরুপ স্লাবের আয়তন বাকি আছে
= 1×10'-0"×6'-0"×0'-8" = 40.20 Cft
= 40.00 Cft (প্রায়)।

তাহলে এখনো কংক্রিট মিক্সার করতে হবে
= 40.00÷5.833 = 6.85 ব্যাচ।
= 7.00 লোড বা ব্যাচ।

তবে স্লাবে যেহেতু রড কিছু আয়তন দখল করে নিয়েছে। তাই এই ক্ষেত্রে আপনি 6.50 লোড কংক্রিট তৈরি করতে বলতে পারেন।

ছাদে স্টিল/রডের পরিমাণ নির্ণয় শর্ট কাট পদ্ধতি

ছাদে স্টিল/রডের পরিমাণ নির্ণয়  শর্ট কাট পদ্ধতি
ছাদে স্টিল/রডের পরিমাণ নির্ণয় -(শর্ট কাট পদ্ধতি ) খুবই সাধারন ও সহজ নিয়ম, সবার জানা থাকা দরকার ,আপনি একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ?????? . তাহলে আপনাকে প্রায়শ বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়,যেমন ধরুন....... কেউ হঠাৎ জিগেস করলো- আচ্ছা ভাই আমার বিল্ডিং টা এত স্কয়ার ফুট এর , তো কি পরিমান রড লাগতে পারে ছাদ ঢালাই এ ???? . তৎক্ষণাৎ আপনি ডিজাইন করে বা ড্রয়িং দেখে লম্বা ক্যালকুলেশন করে বলা সম্ভব না , বরং আপনাকে তখনি উত্তর দিতে হবে।। তাহলে কি করবেন তখন ?????? . তাই আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমনই একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে সহজেই ছাদের স্টিলের পরিমান বলে দিতে পারবেন এক মিনিটে । ছাদে স্টিল/রডের পরিমাণ নির্ণয় (Thumb Rule) -------------------------------------------------------- মনেকরি, ছাদের ক্ষেত্রফল =১০০০ বর্গফুট পুরত্ব =৫ ইঞ্চি ধরা যায়, ছাদে মোট কংক্রিটের ১% - ২% রড/স্টিল প্রয়জন হয় !! এখানে ,আমরা ধরে নিলাম= ১.৫ % . সূত্র হচ্ছে, ছাদে স্টিল/রডের পরিমাণ=ক্ষেত্রফল ×পুরত্ব÷১২( ১২"=১')×(১.৫%)×একক . সুতরাং আমরা পাই, ছাদে স্টিল/রডের পরিমাণ=১০০০×(৫÷১২)×(১.৫÷১০০)×২২২ =১৩৮৭.৫০ কেজি #নোট এখানে পুরত্ব 5" তাই 12" দিয়ে ভাগ করে ফুট করা হয়েছে... লোহার একক ওজন 222 kg/cft . সুতরাং 1000 Sft ছাদ ঢালাইয়ে স্টিল প্রয়োজন প্রায় ১৪০০ কেজি. #বিদ্রঃ এই পদ্ধতি থাম্ব রুল এর নিয়মে করা , সুক্ষ ও আরো সঠিক হিসাবের জন্য ড্রয়িং থেকে বিস্তারিত এস্টিমেট করতে হবে ।

২০" ডায়া পাইলের ইনফরম্যাশন ও এষ্টিমেট

২০" ডায়া পাইলের ইনফরম্যাশন ও এষ্টিমেট
২০" ডায়া পাইলের ইনফরম্যাশন ও এষ্টিমেট
২০" ডায়া পাইলের ইনফরম্যাশন ও এষ্টিমেট


পাইলের দৈর্ঘ্য = ৬০'-০"
পাইলের ডায়া = ২০"
পাইল কাভারিং = ৩"
পাইলের মেন রড = ৮-১৬ মিলি
পাইলের রিং        = ১০ মিলি = ০.৩৭৫"
রিং দূরত্ব              = ৫" পরপর
কাট অফ লেভেল = ২'-৬"

ঢালায় পরিমান
= [{π(১'-৮")^২}÷৪]x৬০'-০"
= ১৩১.৪২ ঘনফুট

মেন রডের দৈর্ঘ্য
= (৬০'-০")-(৩"x২)+৩'-০"  (ল্যাপিং ৩'-০')
= ৬২'-৬"
রিং রডের দৈর্ঘ্য
L=Nxπ(D+d)+8d

এখানে
N= রিং এর পরিমান বা রিং এর সংখা
D=পাইলের ডায়া কিলিয়ার কভার বাদ দিয়া
d=রডের ডায়া ইঞ্চতে

N= [{(৬০'-০)-(৩"x২+২'-৬")}÷০'-৫"]+৪
  = ১৪০.৮০
  ~ ১৪১ পিচ
D= (২০"-৩"x২)
   = ১৪"
   = ১'-২"
d= ১০ মিমি =০.৩৭৫"
L= [১৪১xπ{১৪"+০.৩৭৫}]+৮x০.৩৭৫
  = ৬৩৭০.৬২ ইঞ্চ
  = ৬৩৭০.৬২÷১২
  = ৫৩০'-১০"
রডের পরিমান
মেন রড = ৬২'-৬"x৮x০.৪৮  = ২৪০.০০
রিং রড  = ৫৩০'-১০"x০.১৯     = ১০০.৮৬

মোট রড = ৩৪০.৮৬ কেজি


সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস জানুনঃ

1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।

এষ্টিমেট সম্পর্কিত কথা

এষ্টিমেট সম্পর্কিত কথা
প্রস্তাবিত প্রকল্পের এষ্টিমেট করা বেশ জটিল, করব এখানে অনেক বিষয় জড়িত থাকে। সঠিক পর্যালোচনা, প্রশিক্ষণ এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ভাল প্রকৌশলী হওয়া যায়। প্রকল্পের মূল্য নির্ধারণে বিভিন্ন বিভাগ মুখ্য ভূমিকা রাখে। একজন ভাল এষ্টিমেটর এর এইগুলি সম্পর্কে জানতে হবে এবং সাবধান হতে হবে।
এষ্টিমেট চূড়ান্ত করার পূর্বে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিচে দেয়া হল।
১) অনুরূপ প্রকল্প: একই ধরনের প্রকল্প থেকে ধরণ থেকে নিয়ে এসটিমেট করলে খুব ফলপ্রসূ হয়। অনুরূপ প্রকল্পের অভিজ্ঞতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
২) উপাদানের দাম: মালামলের ভরসাপুর্ণ দাম জানতে হবে । একই সাথে খেয়াল রাখতে হবে যে মালামালের পরিবহন খরচ কেমন হবে।
৩) মজুরি: মজুরি খরচ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মালামালের স্থানীয় দাম জানতে হবে। একই সাথে জানতে হবে সরকার বা উর্দ্ধতন কর্মকর্তার নির্ধারিত মূল্য।
৪) সাইট এর অবস্থা: সাইট এর অবস্থার উপর প্রকল্প ব্যয় নির্ভর করে। যেমন খারাপ মাটি, বেজ মাটি, আবর্জনা, সার্ভিস লাইন ইত্যাদি।
৫) মুদ্রাস্ফীতি: মুদ্রাস্ফীতি খুব বড় রকম প্রভাব রাখে। প্রকল্প সময় এবং মুদ্রাস্ফীতির হার এর সমন্বয়ে এসটিমেট করতে হবে।
৬) দরপত্রের সময়: দরপত্রের সময় একটি ভাল ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন মৌসুমে দরপত্রের কারণে প্রভাব বিভিন্ন রকম হয়।
৭) প্রকল্প সময়সূচি: সিড্যিউল এর উপর মূল্য বলভাবে নির্ভর করে। যেমন খুব কম সময়ে করতে হলে তুলনামূলক বেশি খরচ হবে। আবার সাধারণ সময় এর চেয়ে বেশি সময় লাগলেও খরচ বেড়ে যায়। কেননা এর সাথে মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মচারী খরচ বেড়ে যায়। প্রকল্প শুরুর বেশি পূর্বে দরপত্র করলেও দাম বাড়তে পারে (এতে করে কনট্রাকটর কারণ দেখিয়ে দাম বাড়বে)
৮) মানসম্মত প্লান এবং স্পেসিফিকেশন : বলভাবে তৈরি প্ল্যান এবং বিশদ বর্ণনা ছাড়া ভাল এসটিমেট করা অসম্ভব। এতে করে কনট্রাকটর দের বুঝতে অসুবিধা হয় এবং পরবর্তীতে ঝামেলা হয়। যার কারণে এসটিমেট ভাল হয় না।
৯) প্রকল্প প্রকৌশলীর সুনাম : যদি প্রকৌশলীর বা  প্রতিষ্ঠানের খুব ভাল সুনাম থাকে তাহলেও প্রকল্প ব্যয় পার্থক্য হয়। কনট্রাকটর এয়ের সাথে ভাল সম্পর্ক থাকলেও কাজ করতে সুবিধা হয় এবং কংত্র্ক্টর কম দামে দরপত্র দেয়। উভয়ের মধ্যে ভাল সম্পর্ক থাকলেই অল্প সময়ে প্রকল্প সুন্দর ভাবে শেষ করা সম্ভব। যায় ব্যয় এর উপর প্রভাব ফেলে।
১০) অনুমোদিত এজেন্সি: যদি কোনও প্রতিষ্ঠান তহবিল প্রদান করে থাকে তখন খরচ কিছুটা বারে। কেননা এতে করে দলীলাদি বা কাগজপত্র বেশি করতে হয়। যা মোট খরচের উপর প্রভাব ফেলে।
১১) নিয়ন্ত্রণ সংস্থা: কখনো কখনো নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কর্তৃক অনুমোদন নিতে হয়। তাই বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে। কেননা এখানেও অনেক খরচ হয়।
১২) বীমা প্রয়োজনীয়তা : যদি বিমার প্রয়োজন হয় তাহলেও এটি হিসাবের মধ্যে রাখতে হবে।
১৩) প্রকল্পের আকার: প্রকল্পের আকার এবং জটিলতার উপর নির্ভর করে যে স্থানীয় কনট্রাকটর এটি করতে পর্বে কী পর্বে না। যার কারণে একটি বড় অংশ নির্ভর করে এর উপর।
১৪) কাজের স্থান : কাজের স্থানের উপর এও নির্ভর করে। এবং এর প্রভাব বড়। যেমন প্রত্যন্ত অঞ্চলে ভাল মজুর পাওয়া যায়না। আবার বেইসি খরচপূর্ণ এলাকাতে মজুর খরচ বা অন্য জিনিস এর দাম বেশি। আবার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরিবহন খরচ বেশি।
১৫) উপকারিতা যাচাই করানো : বড় বড় প্রকল্প করার সময় সাধারনত এর উপকারী যাচাই করে নিতে হয় কোনও নিয়োজিত সংস্থা কর্তৃক। তাই এটাও জেনে নিতে হবে এবং যদি এর প্রয়োজন হয় তাহলে এটি হিসাব করে এসটিমেট করতে হবে।
১৬) অনিশ্চয়তা: কিছু বিষয় থাকে যা অনেক সময় হিসাব থেকে বাদ পড়ে যায়। তাই নিরাপত্তার জন্য মোট খরচের ১০ শতাংশ অতিরিক্ত হিসাব করা হয়।
১৭) অধিক তদন্ত : কিছু প্রকল্প সাইট এর অতিরিক্ত তদন্তের প্রয়োজন পরথে পারে। যেমন পরিবহন ব্যবস্থা, রাতে কাজ করার অবস্থা, চাদবাজি ইত্যাদি।
১৮) রায়: সর্বশেষ এসটিমেট করা হয় বিচক্ষণতা, অভিজ্ঞতা বিচারে। অনেক সময় অভিজ্ঞতা থেকে মোট এসটিমেট এর উপর কিছু অতিরিক্ত ধরে এসটিমেট করা হয়।

ছোট আকারের ইট ব্যবহারের ফলে কি কি ধরনের সমস্যা এবং আর্থিক ক্ষতি হতে পারে দেখুন.

ছোট আকারের ইট ব্যবহারের ফলে কি কি ধরনের সমস্যা এবং আর্থিক ক্ষতি হতে পারে দেখুন.

১। গাঁথনী সমান হয় না, ফলে গাঁথনীর সময় একপাশ মেলালে আরেক পাশ মিলে না,
২। ইটের আকার ঠিক না থাকায় সব জোড়া মাঝখানে পড়েনা ,
৩। গাঁথনীর শল মিলাতে গিয়ে অতিরিক্ত মসলার

ব্যবহার করতে হয় ,
ইটের ক্ষেত্রে টাকা বাঁচাতে গিয়ে সিমেন্ট বালুতে তার চেয়ে বেশী টাকা ব্যয় হয় ,
৪। প্রচুর ইটের অপচয় হয়
৫। বেছে বেছে ব্যবহার করতে গিয়ে মিস্ত্রিদের সময় বেশী লাগে,
ফলে মিস্ত্রি খরচ বেড়ে যায় ।
৬। কাজ চলাকালীন সময় ক্রেতা সাইট পরিদর্শনে গেলে বিমুখ হয়ে যায়,
ফলে বিক্রির আশংকা কমে যায় ।