কনস্ট্রাকশন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
কনস্ট্রাকশন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

নতুন বিল্ডিং নির্মাণ করার ক্ষেত্রে করণীয়:

নতুন বিল্ডিং  নির্মাণ করার ক্ষেত্রে করণীয়:

নতুন বিল্ডিং  নির্মাণ করার ক্ষেত্রে করণীয়:
....................................................................................
১। যে কোন বিল্ডিং-এর নকশা তৈরি করার পূর্বেই স্ট্রাকচারাল নকশার বিধিগুলোর অনুসরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে সঠিক স্ট্রাকচারাল নকশা না হলে ভূমিকম্পরোধক বিল্ডিং হবে না।
.
২। বিল্ডিং ডিজাইনের আগেই অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা মাটির গুনাগুণ বিশ্লেষণ ও মাটির ধারণক্ষমতা নির্ভুলভাবে নির্ণয়পূর্বক রিপোর্ট তৈরি করতে হবে।
.
৩। বিল্ডিং নির্মাণের সময় অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার) তদারকি রাখতে হবে যাতে গুণগত মান ঠিক থাকে।
.
৪। সঠিক অনুপাতে গুনগতমানের সিমেন্ট, রড, বালির ব্যবহার হচ্ছে কিনা দেখতে হবে। কংক্রিটের চাপ বহন ক্ষমতা কোনো অবস্থাতেই ৩০০০ পিএসআই-এর নিচে নামানো যাবেনা । তার জন্য সার্বক্ষণিকভাবে নির্মানাধীন সাইটে দায়িত্বে নিয়োজিত সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদেরকে কিউব অথবা সিলিন্ডার টেস্ট করতে হবে। কংক্রিটের মিক্সাচারে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। ঢালাইর পরে পানির ব্যবহার করে কংক্রিটের কিউরিং করতে হবে।
.
৫। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রড পরীক্ষাপুর্বক ব্যবহার করতে হবে। রডের বহন ক্ষমতা ৬০ হাজার পিএসআই-এর কাছাকাছি থাকতে হবে। স্ক্র্যাপ বা গার্বেজ থেকে প্রস্তুতকৃত রড ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে ।
.
৬। বিল্ডিং-এর প্ল্যান ও এলিভেশান দুই দিকই সামাঞ্জ্য থাকতে হবে।
.
৭। নির্ধারিত ডিজাইনের বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত ফ্লোর নির্মাণ করবেন না। বিল্ডিং কোড অনুসারে এক্সপানশান ফাঁক রাখতে হবে।
.
৮। বেশি পরিমান সরু ও উঁচু বিল্ডিং-এর পাশ হঠাৎ করে কমাবেন না। যদি কমাতে হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক ডাইনামিক বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
.
৯। বিল্ডিং-এর উচ্চতা যদি ভবনের প্রস্থের ৪ (চার) গুণের অধিক হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক ডাইমানশন বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
.
১০। সেটব্যাক বা হঠাৎ করে বিল্ডিং-এর পাশের মাপঝোপ কমানো যাবেনা। যদি কমাতেই হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক বিশ্লেষণ করে সাইট অ্যাফেক্ট জেনে ডিজাইন করতে হবে।
.
১১। জটিল কাঠামোগত প্লানের জন্য অবশ্যই ত্রিমাত্রিক ভূমিকম্প বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
.
১২। শেয়ার ওয়াল বা কংক্রিটের দেয়াল সঠিক স্থানে বসিয়ে ভূমিকম্পরোধ শক্তির পরিমাণ বাড়াতে হবে।

১৩। সাপ্রতিক সময়ে যে হারে বিল্ডিং তৈরি হচ্ছে, তা মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প হলেই ধ্বসে যাবে। সুতরাং বিম, কলাম ও স্ল্যাব বিশিষ্ট বিল্ডিং তৈরি করতে হবে।
.
১৪। দায়িত্বরত ইঞ্জিনিয়ারকে বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড অনুসরণ করে বিল্ডিং-এর প্ল্যান/ ডিজাইন করে ভূমিকম্প রোধক বিল্ডিং নির্মাণ করতে হবে।
.
১৫। নিচের তলা পার্কিং-এর জন্য খালি রাখতে হলে, ঐ তলার পিলারগুলো বিশেষভাবে ডিজাইন করতে হবে। প্রয়োজনমতো কংক্রিটের দেওয়াল দিয়ে পিলারগুলোতে বেষ্টনীবদ্ধ করতে হবে।
.
১৬। বিল্ডিং-এর বিমের থেকে পিলারের শক্তি বেশি করে ডিজাইন করতে হবে। কমপক্ষে ২০% বেশি করতে হবে।
.
১৭। মাটির গুণাগুণের ওপর ভিত্তি করে যথাযথ ফাউন্ডেশন প্রকৌশলগতভাবে যাচাই বাছাই করে ডিজাইন করতে হবে।
.
১৮। ৫ ইঞ্চি ইটের দেয়ালগুলো ভূমিকম্পের জন্য আদৌ নিরাপদ নয়। তাই এই দেয়ালগুলো ছিদ্রযুক্ত ইটের ভিতরে চিকন রড দিয়ে আড়াআড়ি ও লম্বালম্বিভাবে তৈরি করে লিন্টেলের সাথে যুক্ত করে দিতে হবে। সবদিকে লিন্টেল দিতে হবে। বিশেষ করে দরজা বা জানালার খোলা জায়গায় চিকন রড দিয়ে ৫ ইঞ্চি ইটের দেয়াল যুক্ত করতে হবে।
.
১৯। মনে রাখতে হবে, নতুন বিল্ডিং নির্মাণে ভূমিকম্প-প্রতিরোধক নিয়মাবলি প্রয়োগ করলে, শুধুমাত্র ২-৩% নির্মাণ খরচ বৃদ্ধি পায়।

সাইট ইঞ্জিনিয়ার দের প্রয়োজনীয় কিছু স্ট্রাকচারাল ধারনা

সাইট ইঞ্জিনিয়ার দের প্রয়োজনীয়  কিছু স্ট্রাকচারাল ধারনা


একজন Site ইঞ্জিনিয়ারকে অনেক স্ট্রাকচারাল বিষয়ে ধারনা রাখতে হয়।  তেমনই  স্ট্রাকচারাল কিছু বিষয় শেয়ার করা হলো। কোন ইনফরমেশন
সম্পর্কে মতামত থাকলে কমেন্টে শেয়ার করতে পারেন।

▶️ Shear Key in Column:
=======================
ডিজাইনে মূলত দুটো কারণে কনস্ট্রাকশন জয়েন্ট এ (বিশেষ করে কলামে) Shear Key রাখা হয়
☑ কলামের Shear Resistance Capacity বৃদ্ধির জন্য।
☑ কলামের Adjacent Segment এর মধ্যে Displacement ঝুকি কমানোর জন্য।

✅Shear Key সচরাচর 2” থেকে 4” গভীরতার রাখা হয়, এটা রাখলে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন পরবর্তী ঢালাই এর পূর্বে গর্তটি যেন ভালভাবে #পরিষ্কার করা হয়।

✅ সবচেয়ে ভাল হবে ঢালাইয়ের পরের দিন যদি গর্তটি পলিথিন দিয়ে ডেকে দেওয়া যায়, যাতে তা সহজেই তুলে ফেলা যায়।

▶️ Column Casting Height:
=========================
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কন্ট্রাক্টরগন দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য Full Height Column কাস্টিং করে ফেলেন, যা মোটেও উচিত নয়। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই দুই বা ততোধিক লিফটে কলাম কাস্টিং করতে হবে, তা না করলে যা হতে পারে
✅ সেগ্রিগেশন, লেইটেন্স কিংবা ব্লিডিং এর ফলে সৃষ্ট ভয়েড বা হানিকম্ব কলামকে ভঙ্গুর ও দুর্বল করে ফেলতে পারে।
✅ Vertical ডিসপ্লেসমেন্ট (শল আউট) কিংবা Shutter ফেল করার সম্ভাবনা থাকে।
✅ ক্লিয়ার কভারের তারতম্যের কারণে Crack সহ নানাবিধ সমস্যা হতে পারে।

✅ একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে আপনি কখনোই ভার্টিকাল ১.৫ মিটার বা ৫ ফুটের অধিক Column বা Wall Casting Allow করবেন না।

▶️ Lapping & Spacer:
====================
 Lapping এর ক্ষেত্রে যা লক্ষ্য রাখতে হবে

✅ Generally কম্পেশন জোনে Lapping 24D থেকে 44D এবং টেনশনে 30D থেকে 50D হয়ে থাকে।
বি.দ্র: এখানে হুক ছাড়া এবং হুক সহ মাপের কথা বলা হয়েছে, তাছাড়া বিভিন্ন কনসালটেন্টগন ল্যাপের ক্ষেত্রে বিভিন Code ফলো করেন, তবে ইন্ডিয়ান কনসালটেন্টদের মতে উভয় জোনের জন্য 50D দেওয়া যেতে পারে।

✅ খেয়াল রাখতে হবে কলাম কিংবা বিমের এক জায়গায় যেন 50% এর বেশি রডে ল্যাপ না পড়ে।

✅ কলামের ল্যাপিং জোন: L/2 বা Middle Portion এর মধ্যে ল্যাপ দিতে হবে, L/4 এর ভিতরে সর্বাধিক Stress উৎপন্ন হয় বলে এই Zone পরিহার করা উচিত।

✅ বিমের টপ বারের ল্যাপিং: Middle Third Span বা মধ্য তৃতীয়াংশে এর মধ্যে থাকবে, কারণ এই Zone এ Negative Moment থাকেনা।

✅ বিমের বটম বারের ল্যাপিং: One Third Span বা এক তৃতীয়াংশে বা L/3 এর মধ্যে থাকতে হবে, কারণ এই Zone Positive Moment থাকেনা।

✅ Spacer Bar এর ডায়া হবে 25mm [For Beam], 12mm [For Slab] এবং Spacing হবে সর্বাধিক 30” c/c। বিমের ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে Main Bar এবং Extra Bar এর মধ্যে গ্যাপ যেন ১” এর বেশি না হয়।

▶️ Beam Column Joint:
====================
প্রায় সব কনসালটেন্ট suggest করেন বিমের রডকে কলামের Vertical রডের ভিতর দিয়ে নেওয়ার জন্য। প্রকৃতপক্ষে বিম ও কলামের Clear cover একই থাকে বলে তা মানা সম্ভব হয়না, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিমের এক পার্শ্বের রডকে কলামের বাহিরে এবং অন্যপাশ ভিতরে দিয়ে নেওয়া হয়।

✅ বিম কলাম জয়েন্টে অবশ্যই যা করনীয়
☑ জয়েন্টের এই অংশটুকুতে কলামে কমপক্ষে দুটি Stirrup দিতে হবে।
☑ বিমের প্রথম স্টিরাপ কলাম ফেস থেকে অর্ধেক Spacing দূরুত্ব বা ২” পর থেকে শুরু করতে হবে।
☑ এই অংশের Casting অবশ্যই কলামের কংক্রিটের ডিজাইন স্ট্রেন্থ অনুযায়ী করতে হবে, কলামের কাস্টিং যে গ্রেডের তা মেইনটেন্ট করতে হবে এবং অন্যান্য অংশে ছাদের কংক্রিটের গ্রেড অনুযায়ী হবে, না হলে এই অংশ দুর্বল হবে।

বি.দ্র: যদিও অনেকে বিমের রডকে কলামের ভিতর দিয়ে নেওয়ার জন্য কলাম স্ট্রিপের কাছাকাছির স্টিরাপগুলো কিছুটা সরু রেখে মাঝের অংশে প্রশস্ত করে বিমের রড বাধার কথা বলেন যা প্রকৃতপক্ষে ডিজাইন সম্মত নয়, কারণ লোড ট্রান্সফারের জন্য বিম/কলাম/ছাদের রড straight হওয়া বাঞ্ছনীয় ।

▶️ Construction Joint:
====================
 বিভিন্ন কারণে আমাদেরকে ছাদ কিংবা বিমে কনস্ট্রাকশন জয়েন্ট রাখতে হয়, দেখা যায় অনেক সময়ই আমরা বিমের Edge  বরাবর ছাদের কাস্টিং শেষ করে দেই কিংবা কলামের Face বা গা ঘেষে বিমের casting শেষ করে রড রেখে দেই যা মোটেও উচিত নয়।

✅ কনস্ট্রাকশন জয়েন্ট রাখার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি
☑ ইহা অবশ্যই 2L/3 বা Middle third of span বা মধ্য তৃতীয়াংশ স্প্যান দুরুত্বের মধ্যে রাখতে হবে কারণ এই জোনে Shear Stress কম থাকে, কখনোই L/3 দুরুত্বের মধ্যে রাখা উচিত নয়।
☑ বিম বা ছাদের Construction জয়েন্ট Slope এ না রেখে Straight বা খাড়া রাখা বাঞ্ছনীয়, তবে Shear Key এর জন্য Grove রাখা উত্তম।
☑ অবশ্যই রডের ক্লিয়ার কভার এবং ল্যাপিং দৈর্ঘ্য নিশ্চিত করতে হবে।
☑ এই অংশে পানি লিকেজের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে বলে Vibrating & Water Proofing Admixture ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে।

▶️ Hooks & Stirrup:
====================
 ভূমিকম্প বান্ধব ভবন নির্মানের ক্ষেত্রে হুকের বিকল্প নেই, স্টিরাপ বা Tie Ring তৈরির বেলায় এবং বিমের রডের L Bend বা মাটামের ক্ষেত্রে Development Length নিশ্চিত করতে হবে।

✅ লক্ষ্য রাখতে হবে

☑ বিম বা কলামের স্টিরাপে অবশ্যই 135 degree এ্যাংগেলে হুক দিতে হবে, হুকের দৈর্ঘ্য হবে 3D-6D [D means dia of Rebar], তবে ২" কম হতে পারবে না।
☑ বিমের রডের 90 Degree মাটাম বা L Bend এর দৈর্ঘ্য হবে 12D [where D means Dia of bar].

▶️ Groove Cutting in Column:
===========================
অনেক জায়গায় দেখা যায় Door Frame ফিটিংস এর জন্য কলামের এক পার্শ্ব কিংবা উভয় পার্শ্বেই গ্রুফ কেটে চৌকাঠ লাগানো হয় যা কম্প্রেশন মেম্বার কলামের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
✅ পরামর্শ এ ক্ষেত্রে আপনি দুইভাবে ফ্রেম লাগাতে পারেন;
☑ কলামের সাথে একটি পূর্ণ ইটের গাঁথুনি (কোবলা) দিয়ে লাগাতে পারেন।
☑ ফ্রেমকে কলামের সাথে ক্লাম্পের সাহায্যে ড্রিল করে আটকাতে পারেন। তবে আপনাকে প্রথমটাই সাজেস্ট করবো কারণ পরবর্তীতে ফ্রেমের টানে প্লাস্টার ফেটে ক্লাম্প বের হয়ে আসতে পারে।

কলাম কিকার কি ?

কলাম কিকার কি ?
Column kicker

কলাম কিকার কি   ?
---------------------------------------------

#কিকারঃ ফুটিং,স্ল্যাব ও বিমের উপর একটি কলাম রেডি করার পূর্বে তার নিচে স্বল্প উচ্চতার যে কলামটি ঢালাই করা হয়,তাকে কিকার বলে।

>> মূলত কলাম এর পজিশন,এলাইনমেন্ট,ফর্মওয়ার্ক ঠিক রাখার জন্য কিকার তৈরি করা হয়।
>> কাঠ/স্টিলের সাটারের সাথে ফর্মওয়ার্ক তৈরী করা হয়।

>> কিকারের উচ্চতা 3"-4" হয়।তবে স্টিল সাটার ব্যবহার করলে 6"-9" পর্যন্ত উচ্চতার কিকার তৈরী করা যায়।

>> সাটার লাগানের পূর্বে কলামের মূল রড,টাই ও ভিতরের সকল ময়লা স্টিল ব্রাস ও ফোর্স ওয়াটার দিয়ে পরিস্কার করে নিতে হবে।

>> কিকার তৈরীর স্থানে কোন অবস্থাতেই পানি থাকবে না।

>> কলামের পজিসন ও এলাইনমেন্ট ঠিক রাখার জন্য পূর্ববর্তি ছাদ/বিমের কাষ্টিং এর পূর্বেই যদি কলামের মূল রডগুলোকে ভার্টিক্যাল রেখে পর্যাপ্ত পরিমানে টাই পরিয়ে নেয়া যায়,তবে clear cover সঠিক রাখতে সুবিধা হবে।

>> সাটার পরিস্কার করে সাটারটি 2:1 Ratio ফলো করে ডিজেল:লুব্রিক্যান্ট অয়েল মিশ্রণ দিয়ে মুছে নিতে হবে।এই প্রলেপটি যেনো পুরু না হয়।কারন,তাতে কংক্রিটের গুণগত মাণ নষ্ট হতে পারে।

>> সাটারের সাইটগুলোকে লিকপ্রূফ করতে জুট টেপ ও ফোম ব্যবহার করা হয়।এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন, এর Axis ঘুরে না যায়।

>> সাটার স্থাপন হয়ে গেলে Project/Site Engineer দ্বারা অবশ্যই অবশ্যই চেক করতে হবে যেঃ সাটারটি সুদৃঢ় ও ক্লিয়ার কভার ঠিক আছে কি না।

>> সাটার ঠিক রাখার জন্য GI তার & CC Block ব্যবহার করা হয়।

কংক্রিটের স্লাম্প টেস্ট কি?

কংক্রিটের স্লাম্প টেস্ট কি?

কংক্রিটের স্লাম্প টেস্ট কি?
==============================

কংক্রিট এর মধ্য ধারাবাহিকতা বা সমসত্ত্বতা যাচাই এর জন্য এই পরীক্ষা করা হয়।এই পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা হয় যে, কংক্রিট এর কার্যউপযোগীতা কতটুকু। স্ল্যাম্প এর পরিমান অবশ্যই নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাকবে।

স্ল্যাম্প পরীক্ষায় ব্যবহুত প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি:
স্ল্যাম্প কৌণ (উপরের ব্যাস ১০০ মি:মি: x নিচের ব্যাস ২০০ মি:মি: x উচ্চতা ৩০০ মি:মি: )

ছোট কুর্ণী
গুলি-মুখ রড ( ৬০০ মি:মি: লম্বা x ১৬ মি:মি: সাইজ)

স্কেল
স্ল্যাম্প প্লেট (৫০০ মি:মি: x ৫০০মি:মি:)

স্ল্যাম্প পরীক্ষার ধাপগুলি:
১. কৌণটি পরিস্কার করতে হবে। পানি দিয়ে ভালভাবে মুছে স্ল্যাম্প প্লেট এর উপর রাখতে হবে। স্ল্যাম্প প্লেট অবশ্যই পরিস্কার, শক্ত , সমতল এবং অ-শোষণীয় হতে হবে।

২. পরীক্ষার জন্য প্রয়োনীয় পরিমান কংক্রিট নিতে হবে (যেই কংক্রিট পরীক্ষা করতে হবে তা থেকে)

৩. পাদানির উপর শক্তভাবে দাড়াতে হবে এবং তিন ভাগের একভাগ কংক্রিট দিয়ে ভরাট করতে হবে। ২৫ বার রড দিয়ে ভালভাবে গুতা দিতে হবে। গুতা সবসময় একই ভাবে দিতে হবে এবং তা হতে হবে বাইরের দিক থেকে মাঝার দিকে।

৪. আবার দ্বিতীয় ভাগ ভরাট করতে হবে এবং ৩ নং ধাপের মত করে রড দিয়ে গুতা দিতে হবে। বে খেয়ার রাখতে হবে যে এবার রড প্রথম ভাগের উপর পর্যন্ত যাবে, এর নিচে না।

৫. এবার বাকি অংশ ভরাট করতে হবে উবু-উবু করে এবং আগের মত রড দিয়ে গুতা দিতে হবে। তবে খেয়ার রাখতে হবে যে এবার রড দ্বিতীয় ভাগের উপর পর্যন্ত যাবে, এর নিচে না। উবু অংশ ফেলে দিয়ে মাথা কৌণ এর সমান করে দিতে হবে।

৬. গড়ানো পদ্ধতিতে রড দিয়ে উপরিতল সমান করতে হবে। স্ল্যাম্প প্লেট এর উপর কোন ময়লা থাকলে তা পরিস্কার করতে হবে। হাতল চাপদিয়ে ধরে পাদানি থেকে নেমে পড়তে হবে।

৭. সাবধানে কৌণটি সোজা উপরে ওঠাতে হবে যাতে করে এর ভেতরের কংক্রিট নড়ে না যায়।

৮. কৌণটি উল্টে ফেলে কংক্রিট এর পাথে রাখতে হবে। রডটি কৌণ এর উপ কংক্রিট এর দিকে মুখ করে বসাতে হবে।

৯. কংক্রিটটির সর্বোচ্চ তলা থেকে রড এর তলা পর্যন্ত মাপ নিতে হবে। কয়েকটি মাপের গড় নিতে হবে। এই গড় মাপটিই স্ল্যাম্প

সাইটে অপচয় রোধে করণীয়

সাইটে অপচয় রোধে করণীয়

সাইটে অপচয় রোধে করণীয়

*সিভিল ইঞ্জিনিয়ার দের জন্যে খুবই ইম্পরট্যান্ট >>
-------------------------------------------------------------------------------

1.সাইটে ড্রয়িং ও ডিজাইনের ভিত্তিতে কাজ করতে হবে।

2.সঠিক ভাবে মালামাল রিসিভ ও issue করতে হবে।

3.কাজের শেষে মালামাল গুলি সঠিক স্থানে গুছিয়ে রাখতে হবে।

4.স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ করতে হবে।

5.ব্রিক ওয়াল ও প্লাস্টারের স্থান অবশ্যই পরিষ্কার থাকতে হবে।

6.আর,সি,সি সারফেস সমতল থাকতে হবে।

7.ব্রিক সারফেস সমতল থাকতে হবে।

8.কাটপিছ রড স্টোরে রাখতে হবে।

9.খালি সিমেন্ট ব্যাগ, খালি রং এর পট, পিভিসি পাইপ এর কাটপিছ ইত্যাদি নির্দিষ্ট স্থানে রাখতে হবে।

10.লাইট ও ফ্যান ইত্যাদি বিনা কারণে চালু রাখা যাবে না।

11.মিটার রিডিং এর জন্য ডেইলি রেজিস্টারের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

12.অতিরিক্ত মালামাল মেঝের যেখানে সেখানে ফেলে রাখা যাবে না। যেমন: ইট, বালি, সিমেন্ট ব্যাগ ইত্যাদি।

13.শেষ বেলার দিকে মর্টার বা কংক্রিট হিসেব করে বানাতে হবে যাতে অতিরিক্ত না হয়।

14.বার সিডিউল করে রড হিসাব করে কাটতে হবে।

15.মর্টার তৈরির সময় সামনে থাকতে হবে।

16.প্রতিদিনের ম্যাটেরিয়ালস এর হিসাব প্রতিদিন করতে হবে।

17গোডাউনের নিরাপত্তা পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকতে হবে।

18.দক্ষ লোকবল দিয়ে কাজ করতে হবে।

অতত্রব অপচয় রোধে উপরোক্ত পয়েন্ট গুলো একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ার কে অবশ্যই মেনে চলতে হবে। মেনে না চললে নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে, যা কোনভাবেই কাম্য না


কনক্রিট সিলিন্ডার প্রস্তুতি ও বুয়েটে টেস্ট

কনক্রিট সিলিন্ডার প্রস্তুতি ও বুয়েটে টেস্ট


কনক্রিট সিলিন্ডার প্রস্তুতি ও বুয়েটে টেস্ট 

১. সিলিন্ডার সাইজঃ
---------------------------------
সাধারণত কনক্রীটের কমপ্রেসিভ স্ট্রেংথ পরীক্ষণের জন্য আমরা ৬” X ১২”সিলিন্ডার স্যাম্পল তৈরি করে থাকি।
তবে ৪”  X ৮”সিলিন্ডার স্যাম্পলও তৈরি করা যায়, যা ASTM Standard C31/C31M-03 দ্বারা স্বীকৃত।
লক্ষনীয় যে, ৪ ” X ৮” কনক্রীট সিলিন্ডার তৈরির সাথে বেশ কিছু উপকারিতা সন্নিহিত। 
যেমনঃ
�একটি ৬” X ১২” সিলিন্ডার তৈরিতে যে পরিমাণ কনক্রীট প্রয়োজন, তা দিয়ে তিনটিরও বেশী ৪ ” X ৮” কনক্রীট সিলিন্ডার তৈরি করাসম্ভব। অর্থাৎ, ৭০% কনক্রীট অপচয় রোধকরা যায় ও টেস্টের জন্যে প্রেরন করতে সহজ হয়।

ASTM Standard অনুসারে, ৬” X ১২” সিলিন্ডার ও ৪ ” X ৮” সিলিন্ডার পরীক্ষাকরে প্রাপ্ত কনক্রীট স্ট্রেংথে তেমন কোন পার্থক্যই নেই।
�বুয়েটে ৪ ” X ৮” কনক্রীট সিলিন্ডারের খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
তাই এসব বিচারে গতানুগতিক  ৬” X ১২” কনক্রীট সিলিন্ডারের পরিবর্তে ৪ ” X ৮” সিলিন্ডার তৈরি করাই বেশী সুবিধাজনক,  সাশ্রয়ী ।

২. কনস্ট্রাকশনসাইটে সিলিন্ডার প্রস্তুতির পূর্বশর্তঃ
------------------------------------------------------------------
�কাস্টিং এর পূর্বে যে স্থানে কনক্রীট মিক্স করা হয় (রেডী মিক্স কনক্রীটের ক্ষেত্রে, সাইটের যে স্থানে ডেলিভারী দেয়া হয়) সেখানেই সিলিন্ডার তৈরি করতে হবে।

� ড্রাম মিক্সারের ক্ষেত্রে মিশ্রণে প্রয়োজনীয় পানি পুরোপরি যোগ করার পরেই কেবল সিলিন্ডারে কনক্রীট নেয়া যাবে।

�একটি ব্যাচের মাঝামাঝি পর্যায়ে সিলিন্ডারে কনক্রীট নেয়া উচিত।

সিলিন্ডার তৈরির মৌল্ড গুলো অবশ্যই ওয়াটার লীক প্রুফ হতে হবে।

�শুধু তাই নয়, সিলিন্ডার তৈরি করারআগে কনক্রীটে কোর্স এগ্রিগেটের সর্বোচ্চ সাইজ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সর্বোচ্চ সাইজ ৬” X ১২” সিলিন্ডারের জন্য ২” (৫০মিলি ও ৪ ” X ৮” সিলিন্ডারের জন্য ১-১/৪” (৩১মিলি)হওয়া বাঞ্চনীয়।

৩. সিলিন্ডার কাস্টিংঃ
---------------------------------
সিলিন্ডার প্রস্তুতি এবং কনক্রীটের কমপ্যাকশন
------------------------------------------------------------------
সাধরণত সিলিন্ডারে কনক্রীট কমপ্যাকশনের জন্য রড কিংবা ভাইব্রেশন যে কোন পদ্ধতিই অবলম্বর করা যায়, তবে স্ল্যাম্প এর  পরিমাণ ১” (২৫মিলি) এর কম হলে ভাইব্রেটরব্যবহার করা উচিত।

�ট্যাম্পিং রডের একপ্রান্ত গোলাকার হওয়া বাঞ্চনীয়। সেই সাথে ভাইব্রেটর নজেল পাইপ  ৪ ” X ৮”  এর ক্ষেত্রে ২৫ মিলি এবং  ৬” X ১২”  এর ক্ষেত্রে ৩৭ মিলি এর বেশি হওয়া যাবে না

ট্যাম্পিং এর ক্ষেত্রে রডের গোলাকার প্রান্ত দিয়ে প্রতিটি লেয়ার এর উপর চারদিকে সমানভাবে কমপ্যাকশন করতে হবে। সর্বনিম্ন লেয়ারেএমনভাবে ট্যাম্পিং করতে হবে যেন ট্যাম্পিং রড নিচ পর্যন্ত পৌঁছায়। উপরের লেয়ার/লেয়ারগুলোর ক্ষেত্রে ট্যাম্পিং রড কমপ্যাকশন কালে নিচের লেয়ারের ভেতর আনুমানিক ২৫ মিলি প্রবেশ করতে হবে।
---------------------------------
ভাইব্রেটর চালানো অবস্থায় সিলিন্ডারে কনক্রীট নেয়া বাঞ্চনীয় নয়। প্রতিটি লেয়ার আলাদাভাবে ডাইব্রেটর দিয়ে কমপ্যাকশন করা উচিত। ডাইব্রেশনের গতি হবে অত্যন্ত ধীর এবং কোন ভাবেই ডাইব্রেটর নজেলটিকে মৌল্ড এর তলা বা সাইডে অধিক সময় রাখা চলবে না, অন্যথায় কিছু এয়ার ভয়েড থেকে যেতে পারে। প্রতি লেয়ারের মাঝামাঝি গভীরতা পর্যন্ত নজেল প্রবেশ করা যেতে পারে এবং শুধুমাত্র ততক্ষণই ভাইব্রেশন করা প্রয়োজন যতক্ষণ না একটি লেয়ারের উপরিভাগ সমতল হয়ে উঠবে। সাধারণত ১০ সেকেন্ডের বেশি ভাইব্রেশন করার প্রয়োজন হয় না। ভাইব্রেশন শেষে নজেলটিকে অত্যন্ত ধীরে উঠিয়ে আনতে হবে।

�সম্পূর্ণ সিলিন্ডার মোল্ড টি ভর্তি হয়ে গেলে ১০-১৫ বার মোল্ড এর বাইরে চারপাশে ভাইব্রেটরের নজেল বা ট্যাম্পিং রড দিয়ে মৃদু আঘাত করতে হবে, যাতে অরৎ াড়রফনা থাকতে পারে। সবশেষে মৌল্ড উপরিভাগের অতিরিক্ত কনক্রীট ফেলে দিয়ে সমান করে দিতে হবে।

�একটি কনক্রীটসিলিন্ডার উল্লেখিত নিয়মে সর্বমোট ১৫ মিনিটের মধ্যে কাস্টিং করা বাঞ্চনীয়।

৪. কনক্রীট সিলিন্ডারের পরীক্ষা-পূর্ব কিউরিং ও সংরক্ষণঃ
---------------------------------------------------------------------------------
� উপরে উল্লেখিত উপায়ে সিলিন্ডার সমূহকাস্টিং এরপরপরই সেগুলোর পরিচিতমূলক নাম সংরক্ষণ করা অত্যাবশ্যক। এক্ষেত্রে কাস্টিং তারিখ, লোকেশন (বীম, কলাম,পাইলক্যাপ ইত্যাদি) এবং ক্ষেত্রবিশেষে গ্রীড নাম্বার দিয়ে সিলিন্ডারসমূহকে কনক্রীট আধাশক্ত থাকা অবস্থাতেই সূক্ষ্ণ ধারালো কিছু দিয়ে এর উপরিভাগে স্থায়ী ফ্রগমার্ক তৈরী করা যেতে পারে।

সিলিন্ডার কাস্টিং এর অনতিবিলম্ব পরেই সেগুলোকে মৌল্ড এ রাখা অবস্থাতেই ৪৮ঘন্টা পর্যন্ত সূর্যালোকের সংস্পর্শ হতে দূরে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে ছিদ্রহীনপ্লাস্টিক ব্যাগব্যবহার করা যেতে পারে। তবে চুনমিশ্রিত পানিতে মৌল্ড সমেত সদ্য প্রস্তুতকৃত সিলিন্ডারগুলোকে ডুবিয়ে রাখাই যথাযথ।

�  এভাবে ৪৮ঘন্টা প্রাথমিক কিউরিং শেষে গড়ষফহতে সিলিন্ডারগুলো বের করে, তাদের গায়ে অনপনেয় কালি বা রং দিয়ে স্থায়ীমার্কিং করাউচিত।তবে মোল্ড হতে বের করার৩০মিনিটেরমধ্যে সিলিন্ডারগুলোকে চুনমিশ্রিত পানিতে (স্যাচুরেটেড)সম্পূর্ণ ডুবিয়ে রাখতে হবে।

৫. পরীক্ষণের জন্য বুয়েট এ প্রেরণ ঃ
------------------------------------------------------------------
� কিউরিং কৃত সিলিন্ডার সমূহকে নির্দিষ্ট টেস্টিং তারিখের কমপক্ষে ২/১ দিন পূর্বে বুয়েট পুরকৌশল বিভাগের কনক্রীট ল্যাবরেটরিতে পৌঁছে দিতে হবে। তারিখ হবার বহুদিন পূর্বে সিলিন্ডারগুলো বুয়েটে সরবরাহ করা সমীচীন নয়।

�সিলিন্ডার গুলোকে একত্রে অভেদ্য কাপড়ে বা প্লাষ্টিকব্যাগে মুড়িয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত উর্ধ্বতন ব্যক্তির সই সমেত একটি ফরোয়ার্ডিং চিঠির এর উপর সিল-গালা করে বুয়েটে এ সরবরাহ করা উচিত, যাতে করে প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বজায় থাকে। অন্যথায় সিলিন্ডারগুলো আনসীলড বলে গণ্য হবে।

�  সিলিন্ডারগুলোপরীক্ষনের আবেদন জানিয়ে ডিরেক্টর,বি.আর.টি.সি, বুয়েট বরাবর আবেদনপত্রে নিম্নোক্ত

বিষয়সমূহ উল্লেখ করা অত্যন্ত জরুরীঃ
------------------------------------------------------------------
(১)  কাস্টিং ডেট

(২)  লোকেশন (বীম, কলাম, রিটেইনিং ওয়ালইত্যাদি)

(৩)  গ্রীড নং (যদি থাকে)

(৪)  মিক্স অনুপাত

(৫)  এগ্রিগেট টাইপ (ব্রীক/স্টোন চিপস, সিঙ্গেলস)

(৬)  দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/প্রকৌশলীর ফোন নম্বর

(৭)  সিলিন্ডারের সংখ্যা ও সাইজ



ম্যাট ফাউন্ডেশন এর কাজে করনীয়

ম্যাট ফাউন্ডেশন এর কাজে করনীয়
ম্যাট ফাউন্ডেশন এর কাজে করনীয়
---_---------------_-----------_---------------

ম্যাট ফুটিং:

যখন একটি কম্বাইন্ড ফুটিং কাঠামোর নিন্মস্থ সকল ক্ষেত্রফলকে আবৃত করে কাঠামোর মূল দেওয়াল বা কলামকে একত্রে সাপোর্ট প্রদান করে তখন তাকে ম্যাট বা র‍্যাফট ফুটিং বলে।

ম্যাট ফাউন্ডেশন এর কাজের সময় যেসব জিনিস খেয়াল রাখতে হবে।।।

১. ড্রইং অনুযায়ী নির্দিষ্ট পুরুত্বের C.C. Casting করতে হবে।

২. ৫ থেকে ৭দিন কিউরিং করতে হবে।

৩. Double Net ব্যাবহার করা হলে, নিচের নেটে লং বার নিচে  শর্ট বার উপরে, উপরের নেটে শর্ট বার নিচে লং বার উপরে।

৪. দুইটি নেট ব্যাবহার করলে এদের মাঝে রিইনফোর্সমেন্ট চেয়ার ব্যাবহার করা শ্রেয়।

৫. ল্যাপিং এর ক্ষেত্রে ড্রয়িং অনুসরন করতে হবে।

৬. প্রত্যেক পার্শ্বে ক্লিয়ার কভার ৩'' অথবা ড্রয়িং ফলো করতে হবে।

৬. বারগুলোর ডায়া এবং স্পেসিং চেক দিতে হবে।

৭. পাইলের রড বের হয়ে থাকলে তা কেটে দিতে হবে অথবা বেসমেন্ট রডের সাথে বেকে দিয়ে কাস্টিং এ যেতে হবে।

৮. R.C.C. Wall  থাকলে ওয়াল এর রড গুলো বা মাটাম ড্রয়িং অনুযায়ী চেক করতে হবে। ওয়াল এ দুইটি লেয়ার এ রড ব্যাবহার করার জন্য সেপারেটর দিতে হবে। অবশ্যই ফেসবার ব্যাবহার করতে হবে।

৯. কাস্টিং কংক্রিটের Max Stress ১:১.৫:৩ অনুপাতে  ৩৫০০PSI এ প্রয়োগ করতে হবে।

১০. ঢালাই এর ২৪ ঘন্টা পর থেকে কিউরিং শুরু করতে হবে।

কনস্ট্রাকশন কাজে সতর্কতা-না জানলেই নয়

কনস্ট্রাকশন কাজে সতর্কতা-না জানলেই নয়


কনস্ট্রাকশন কাজে কিছু নিয়ম সঠিক ভাবে পালন করতে হয়

1. বালি ব্যবহারের পূর্বে ধুয়ে ছেঁকে নিতে হবে।

2. খোয়া ব্যবহারের পূর্বে ভালভাবে ভিজিয়ে নিতে হবে।

3. পানি, সিমেন্ট, বালি ও খোয়া/পাথরের মিশ্রণের অনুপাত ঠিক রাখতে হবে।

4. প্লাস্টারিং কখনো 1.5" এর বেশী হওয়া উচিত নয়।

5. প্লাস্টারিং-এর পূর্বে ইটগুলোর গা থেকে ময়লা পরিস্কার করে নিতে হবে।

6. যে যে স্থানে প্লাস্টারিং করা হবে, উক্ত স্থান ভালভাবে চিপিং করতে হবে।

7. ইটের দেওয়াল পানি দ্বারা ভালভাবে ও সম্পূর্ণরূপে ভিজিয়ে নিতে হবে। যাতে
দেওয়াল, প্লাস্টার থেকে পানি শোষণ করতে না পারে।

8. design অনুযায়ী rod বাইন্ডিং করতে হবে।

9. clear cover ঠিক রাখতে হবে।ঢালাইয়ের সময় পায়ের চাপে বা ধাক্কায় ব্লকগুলো যেন সরে না যায়,সেইদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

10. মশলা ঢালার পরে vibrato মেশিন দ্বারা ভালভাবে মশলা বসিয়ে নিতে হবে।

পাইল ক্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত

পাইল ক্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত
পাইল ক্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত 


১। পাইল ক্যাপ বিল্ডিং এর অতিগুরুত্ব পুর্ন অংশ।

২। পাইল ক্যাপ বিল্ডিং এর সকল লোড পাইলে স্থানান্তর করে।

৩। দৈর্ঘ্য প্রস্থ সমান এমন পাইল ক্যাপ কে বর্গাকার পাইল ক্যাপ দৈর্ঘ্য প্রস্থের চেয়ে বড় হলে তাকে আয়তাকার পাইল ক্যাপ বলা হয়।

৪। পাইল ক্যাপ এর পুরুত্ব মাটির বিয়ারিং ক্যাপাসিটির ও বিল্ডিং এর লোডের উপর নির্ভর করে।

৫। পাইল ক্যাপ এর রড সাধারন্ত সিঙ্গেল জালী হয়, তবে অনেক ক্ষেত্রে ডাবল জালী হয়।

৬। পাইল ক্যাপ এর রডে এল বা মাটাম লাগে।

৭। পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে আমরা পাইলের মাথা ভেঙ্গে রড বের করি তারপর পাইল ক্যাপ এর নীচে বালি
দিয়ে ড্রেসিং লেভেলিং পানি দিয়ে কম্পেটিং পলিথিন সোলিং সিসি করে (সিসি করার সময় খেয়াল রাখতে
হবে য়েন পাইলের মাথার উপর না যায়) তার পর রড বাইন্ডিং করে সাটারিং করে ঢালায় করা হয়।

৮। পাইল ক্যাপ এর ঢালায়ের পুরুত্ব বেশী থাকায় ভালভাবে ভাইব্রেটিং করা উচিৎ যেন ভিতরে ভয়েড না থাকে।

৯। পাইল ক্যাপ ঢালায়ের সময় কলামের সেন্টার যেন কোন সমস্যা না হয়।

১০। ভালভাবে কিউরিং করতে হবে।

১১। সাটারিং খোলার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পাইল ক্যাপ এর কোন প্রকার ক্ষতি না হয়।

পাইল ক্যাপ চেক লিষ্ট
-------------------------------------------
• পাইলের উপর থেকে দুর্বল কংক্রিট সরিয়ে ফেলুন

• শাটার এর সকল ছিদ্র বা ফাকা বন্ধ করতে হবে

• সব সাইট শলে (সঠিক উলম্ব) রাখতে হবে

• সাটার এর সাপোর্ট ভালভাবে চেইক করতে হবে যাতে করে সাটার ঢালাই এর সময় খুলে না যায় বা ঢালাই মোটা না হয়

• সাটারে কংক্রিট ঢালার লেভেল মার্কিং করতে হবে

• কলামের রডের আনুভুমিক সাপোর্ট কংক্রিট লেভেল এর উপরে থাকতে হবে

• ক্লিয়ার কভার ভালমত চেইক করতে হবে

• রড বাধাই এর তারের কোন অংশ যেন কংক্রিট কভারের মধ্যে না যায় খেয়াল রাখতে হবে
• কলাম রিং নিচে, মাঝে ও উপরে দিতে হবে। কংক্রিট এর চার ইঞ্চ উপরে একটি রিং দিতে হবে।

• কলামের রড শলে (উলম্ব/খাড়া) রাখতে হবে

• কংক্রিট ঢালার পুর্বে ভালভাবে পরিস্কার করতে হবে।

Retrofitting কি?

Retrofitting কি?


Retrofitting


Retrofitting  হচ্ছে নির্মিত স্ট্রাকচার এর ক্যাপাসিটি বাড়ানো। সাধারনত পুরনো স্ট্রাকচার যা লোড নিতে পারছেনা বা ভুমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থ   এরকম বিল্ডিং এ রেট্রোফিটিং করা হয়।

Option of Retrofittting

বর্তমানে স্ট্রাকচার এর স্ট্রেন্থ বাড়ানোর জন্যে FRP  ব্যাপক ভাবে ব্যাবহার করা হচ্ছে।
FRP-Fiber Reinforced Polymer....

৩ ধরনের FRP রেট্রোফিটিং প্রচলিত

1.CFRP- CARBON Fiber Reinforced Polymer
2.GFRP-GLASS  Fiber Reinforced Polymer
3.AFRP-ARAMID  Fiber Reinforced Polymer

এই তিন ধরনের রেট্রোফিটিং এর মধ্যে #CFRP  সবচেয়ে বেশী ব্যাবহত হয়।

কেন CFRP????
১.CFRP ব্যাবহারে কলামের স্ট্রেংথ অনেক গুন বেড়ে যায়। লোড ক্যারিং ক্যাপাসিটি বাড়ে।

২.CFRP শিয়ার ক্যাপাসিটি বাড়ায়

৩.ডাকটিলিটি বাড়ায়

৪.কলামের সেকশন বাড়েনা

ইত্যাদি।।।।।।

কিভাবে করা হয়???

১.পারশিয়াল
২.ফুল

পারশিয়াল CFRP রেট্রোফিটিং

পারশিয়াল CFRP র‍্যাপিং এর ক্ষেত্রে কলাম কে পারশিয়ালি CFRP দিয়ে মোড়ানো হয়।
বিভিন্ন ধরনের পারশিয়াল র‍্যাপিং করা হয়।।
৫০%
৭৫% ইত্যাদি।।।।

ফুল CFRP রেট্রোফিটিং

ফুল CFRP রেট্রোফিটিং এর ক্ষেত্রে কলাম কে CFRP দিয়ে পুরোপুরি মোড়ানো হয়।।।
এক্ষেত্রে কস্টিং বেড়ে যায়।।

বাংলাদেশে কয়েক জায়গায় JICA এ অধীনে CFRP রেট্রোফিটিং এর কাজ হচ্ছে।

বিল্ডিং এ ইলেকট্রিকাল কাজের খুটিনাটি

বিল্ডিং এ ইলেকট্রিকাল কাজের খুটিনাটি
বিল্ডিং এ ইলেকট্রিকাল কাজের খুটিনাটি


প্রথমে কি কি ডায়ার পাইপ লাগে
সাধারন্ত ইলেকট্রিক কাজে ১.২৫" ১" ০.৭৫" ০.৫০" ডায়ার পাইপ ব্যবহার হয়ে থাকে
১.২৫" পাইপ ভাটিক্যাল লাইনে
১"/০.৭৫" পাইপ ছাদে
০.৭৫" পাইপ ওয়ালে
০.৫০" পাইপ সিলিং যদি কেটে পয়েন্ট সরানো লাগে তখন এবং টাইলসের নীচ দিয়ে কোন লাইন নেওয়া লাগলে যেমন ডিস টেলিফোন লাইনে ০.৫০" ব্যবহার হয়।
এবার এমকে স্টীল বক্স
৩ গ্যাং
২ গ্যাং
১ গ্যাং
স্টীল বক্স ব্যবহার করে থাকি
এবার তার
৯৫ আরএম
৭০ আরএম
৫০ আরএম
...............
১৬ আরএম
১০ আরএম
৬ আরএম
৪ আরএম
৩ আরএম
২.৫০ আরএম
২ আরএম
১.৫০ আরএম
১.৫০ আরই
১.৩ আরএম
১.৩ আরই
১ আরই
আমরা মেন লাইনে ৯৫ আরএম ~ ১৬ আরএম ব্যবহার দেখে থাকি
১০ আরএম ~ ৬ আরএম এমডিবি থেকে এসডিবি ব্যবহার করে থাকি
৪ আরএম ~ ৩ আরএম এসি জন্য
৩ আএম ~ ২ আরএম পাওয়ার পয়েন্ট
১.৫০ আরএম~ ১.৩০ আরএম লাইট ও ফ্যান পয়েন্ট
১.৩০ আরই ~ ১.০০ আরই আর্থিং ও আইপিএস জন্য ব্যবহার করে থাকি
তার আমরা ৪ টি কালার ব্যবহার করে থাকি যেমন
লাল কালার মেন লাইন
কালো কালার নিউটাল
সবুজ কালার আর্থিং
হলুদ কালার আইপিএস
এখন বাজারে নীল কালারের তার পাওয়া যায়।
এবার সুইচ সকেট
১ গ্যাং সুইচ
২ গ্যাং সুইচ
৩ গ্যাং সুইচ
৪ গ্যাং সুইচ
৫ গ্যাং সুইচ
৩-পিন পাওয়ার পয়েন্ট ১৫ এ্যাম্পিয়ার
৩-পিন পাওয়ার পয়েন্ট ১৩ এ্যাম্পিয়ার
২-পিন পাওয়ার পয়েন্ট ৫~৬ এ্যাম্পিয়ার
ডিপি সুইচ
টিপি সুইচ
টিভি আউট লেট
টেলিফোন আউট লেট
বেল পুশ
১০ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
১৬ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
২০ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
৩০ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
৪০ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
৫০ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
৬৩ এ্যাম্পিয়ার এমসিসিবি
৬" রাউন্ড ফ্যান কাভার
৫"x৭" এবোনাইট সিট জাংশন বোর্ড
এখন কোনটার কত উচ্চতা
সুইচ বোর্ড ৪'-৬"
এসডিবি ৭'-০"
এমডিবি ২'-৬"
পাওয়ার পয়েন্ট ৯"
এসি পয়েন্ট ৭'-১০"
এসির সুইচ ৪'-৬"
গ্রীজার পয়েন্ট ফল্সচ ছাদে
গ্রীজার সুইচ ৪'-৬"
লাইট পয়েন্ট ৭'-১০"
বেল পুস ৪'-৬"
এক্সজাষ্ট ফ্যান পয়েন্ট ৭'-১০"
এক্সজাষ্ট ফ্যান সুইচ ৪'-৬"
মিরর লাইট টপ অফ মিরর
৩-পিন পাওয়ার পয়েন্ট ১৫ এ্যা ৭'-১০"
৩-পিন পাওয়ার পয়েন্ট ১৩ এ্যা ৯"
২-পিন পাওয়ার পয়েন্ট ৯"
টিভি আউট লেট ৯"
টেলিফোন আউট লেট ৯"
ইন্টারকম ৪'-৬"
কলিং বেল ৭'-০"
গার্ডেন লাইট সুবিধা মোতাবেক
গার্ডেন ওয়াল লাইট ওয়াটার পুভ করে দিতে হয়
বাথ রুম রান্নার রুমে পাওয়ার পয়েন্ট ৪'-৬"

Why Crank Bars Are Provided In Slab

Why Crank Bars Are Provided In Slab

📌📌 Different shape of bent up bars and cranks are provided in the slab and other structural members.
📌📌 Bars are bent near the supports normally at an angle of 45°. The angle bent may also be 30° in shallow beams where the (effective depth < 1.5 breadth).
▶️▶️ When bent up bars are provided, the strength and deformation capacity of slabs with bent up bars compared to slabs without bent up bars is sufficiently increased.
So crank bars are generally provided
☑️☑️ To resist negative bending moment (hogging).
☑️☑️ To resist shear force which is greater at supports.
☑️☑️ To reduce the risk of a brittle failure of slab-column connection.
☑️☑️ To reduce the amount of steel used.

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস জানুনঃ

1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।

প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।

প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।
প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।

১। দেয়াল পানি দ্বারা ভালোভাবে ভেজানোর পর আস্তরের কাজ শুরু করতে হবে।

২। প্লাস্টার বেশি পুরু হলে হালকা করে দুই বা তিন স্তরে প্লাস্টার লাগানো হয়।

৩। শুকনা দেয়ালে প্লাস্টার করলে তা ফেটে যায়। তাই দেয়াল ভিজিয়ে নিতে হবে।

৪। প্লাস্টার  শেষ হলে সেক করতে হয় ,চেক করার নিয়ম হলো ,গজ দ্বারা ,ওটার লেভেল দ্বারা ,তবে সব চেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো লাইটিং পদ্ধতি।

৫। প্লাস্টার লাগানোর ১৮ ঘণ্টা পর থেকে ৭ দিন কুড়িরং  করতে হবে।

৬। নখ ফুটালে বালু বেরিয়ে আসলে বুজতে হবে কুড়িরং  ভালো ভাবে হয়নি

৭। মজবুত প্লাস্টারের জন্য ভালো ভাবে কুড়িরং  করতে হবে

পাইল সম্পর্কে কিছু দরকারি প্রশ্নের উওর

পাইল সম্পর্কে কিছু দরকারি প্রশ্নের উওর

পাইল সম্পর্কে কিছু দরকারি প্রশ্নের উওর:

০১। ১৮" ডায়া পাইল এ কতটুকু চিসেল ব্যবহার
করতে হবে?
উ: ১৬" ডায়া চিসেল ব্যবহার করতে হবে।
০২। যে পাইপ দিয়ে পাইল ঢালাই করা হয়
তার নাম কি?
উ: ট্রিমি পাইপ
০৩। ট্রিমি পাইপের ডায়া কত?
উ: ৬" থেকে ৭"
০৪। কত সময় বোরিং ওয়াস করতে হবে?
উ: কমপক্ষে আধাঘন্টা বা যতক্ষণ পানিতে
কাদা আসে ততক্ষণ বোরিং ওয়াস করতে
হবে।
০৫। প্রত্যেকটি পাইলে মাটির নিচে রডের
মাথা কিভাবে একই সমানে রাখাযাবে?
উ: প্রজেক্টে এর সুবিধামত জায়গায় ২'
উচ্চতা বিশিষ্ট একটি লেভেলিং পিলার
তৈরি করতে হবে এর ভিত্তিতে ওয়াটার
পাইপ বা লেভেলিং মেশিনের সাহায্যে
ক্যাসিং পাইপের মাথায় লেভেল দিতে
হবে। পাইলিং রডের খাচার মধ্যে একটি ১০
মিমি ব্যাসের রডের হুক লাগিয়ে
লেভেলের পরিমাপ মত একটি রড ক্যাসিং
পাইপের মাথায় হুক করে লাগাতে হবে।
০৬। এগ্রিগেট হিসাবে পাইলে কি ব্যবহার
করা হয় এবং অনুপাত কত?
উ: পাইল এগ্রিগ্রেড হিসাবে stone chips/
singles ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইহার
অনুপাত সাধারণত 1:1.5:3 হয়ে থাকে।
০৭। কাট অফ লেভেলে কেন কম রেশিং তে
কাস্টিং করা হয়?
উ: কাস্টিং করার পর কাট লেভেল ভেঙ্গে
ফেলতে হয়, সেজন্য কম রেশিও তে অর্থাৎ
১:২:৪ বা ১:৩:৬ অনুপাতে কাস্টিং করতে হয়।
০৮। একটি পাইল বোরিং করার পর কতটুকু
দুরে পরের পাইলটি করা যেতে পারে?
উ: একটি পাইল হতে আরেকটি পাইলের
ডিসট্যান্স মিনিমাম ১০' হতে হবে ।
০৯। একদিনে একটি মেশিনে সাধারণত
কয়টি পাইল করতে পারে?
উ: ৫০ ফুটের নিচে হলে তিনটা এবং এর উপরে
হলে দুইটা করা যেতে পারে।
১০। পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলতে কি
বোঝায়?
উ: একটি পাইল প্রতি বর্গফুটে যত টুকু ভার
নিরাপদে বহন করতে পারে, তাকে পাইলের
ভারবহন ক্ষমতা বলে।
(সংগ্রহিত)

বিল্ডিং এর কলাম ঢালাই করার পূর্বে এবং পরে যে সকল কাজ করণীয়।

বিল্ডিং এর কলাম ঢালাই করার পূর্বে এবং পরে যে সকল কাজ করণীয়।
লাখ টাকা খরচ কোরে স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করছেন, কিন্তু কাজ করার পূর্বে কি কি বিষয় লক্ষ রাখা উচিৎ তা কি জানেন ????
বিল্ডিং এর কলাম ঢালাই করার পূর্বে এবং পরে যে সকল কাজ করণীয়।
আগে বলে রাখি আমার বাংলা টাইপিং ভাল নয়। তাই কোন প্রকার ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন।
আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন?আশা করি সববাই ভাল আছেন। টেকটিউনসএ এটা আমার ৭ নাম্বার টিউন।
টাইটেল দেখেইত মনে হয় বুঝে গেছেন যে কি নিয়ে আলোচনা কররা হবে।তাহলে বেশি কথা না বললে কাজের কথায় আসি।
আজ আমি আপনাদের সাথে সে ব্যাপার টা নিয়ে আলোচনা করবো তা একটু ভিন্ন রকম।
আপনি লাখ টাকা খরচ কোরে স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করছেন কিন্তু কিছু দিন পরে দেখতেছেন আপনার মাথার উপরে
যে ছাদ টা আছে তার বিতর থেকে পানি পড়ছে। এতো কষ্টের টাকা দিয়ে যখন বাড়ি টা তৈরি করলেন আর ৫ বছর
না যেতে এই অবস্থা। তখন হয় তো আপনার কাছে ভালো লাগবে না।
তখন আপনার মনে হবে যে আপনি যে ইঞ্জিনিয়ার এর মাধ্যমে কাজ টা করিছেন সে হয় তো কিছু ভুল করসে, এই রকম
অনেক কিছু আপানর মনে আসতে পারে।
তাই এই সব কাজ করার সময় নিজে থেকে কাজ গুলা দেখে নিবেন এবং বুঝে নিবেন।
# আপনি যদি আপনার বাড়ি তৈরি/ডিজাইন করার জন্য কোন ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করেন/করার চিন্তা কোরে থাকেন তা হলে
তাকে নিয়োগ এর পূর্বে সে কাজ পারে কিনা এই সব ব্যাপার জেনে সুনে তার পরে তাকে কাজ করানোর জন্য নিবেন।
আপনার স্বপ্নের বাড়ির কলাম ঢালাই করার পূর্বে যে বেপার গুলা আপনাকে লক্ষ রাখতে হবেঃ
আমি ডালাই এর পূর্বে কি কি কাজ করা লাগবে সেই ব্যাপার গুলা একটি ভিডিও এর মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করসি।
ভিডিও লিংকঃ বিল্ডিং এর কলাম ঢালাই করার পূর্বে এবং পরে যে সকল কাজ করণীয়। (বাংলা ভিডিও টিউটরিয়াল) ২০১৫
বিল্ডিং এর কলাম ঢালাই এর ক্ষেত্রে দেখা কলাম সম্পূর্ণ ঢালাই না করে ৫' করে ঢালাই করা হয়।
কেন করা হয় তার কি প্রয়োজনীয়তা আপনাদের কাছে তুলে ধরা হল।
কলাম এর পাশে ক্লিয়ার কভার হয় সাধারণত ১.৫" আর এই কভারিং যদি ঠিক ভাবে না রাখা হয়
তাহলে কলামের রডে মরিচা আক্রমন করতে পারে যা কলামের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
আর এই ক্লিয়ার কভার তখনই ঠিক ভাবে রাখা সম্ভব যকন কলামকে ছোটপরিসরে
অর্থাৎ ৫' করে ঢালাই করা হবে। এছাড়াও কলামের উলস্ব মাপ ঠিক রাকার জন্য ৫' করে ঢালাই করা হয়,,,,
বিল্ডিং এর বেইজ ডিজাইন করার আগে
অবশ্যই বিল্ডিং এ আগত লোড সম্পর্কে অবগত হতে হয়।
যেসব লোডগুলো অবশ্যই হিসাব করা উচিত,
সেগুলো নিয়েই আজকের আলোচনাঃ
১। ডেড লোডঃ কাঠামোর উপর স্থায়ীভাবে চাপানো লোডই হলো ডেড লোড।
যেমন- ছাদ, বীম, দেয়াল, কলাম, স্থায়ী যন্ত্রপাতি ইত্যাদি।
কাঠামো, মালামালের আকার-আকৃতির মাধ্যমে এ লোডের হিসাব করা হয়।
২। লাইভ লোডঃ কাঠামোর উপর অস্থায়ীভাবে চাপানো লোডই হলো সচল লোড। যেমন- লোকজন, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি।
সঠিকভাবে এ লোডের হিসাব করা কঠিন।
তাই বিল্ডিং কোড অনুযায়ী এসব লোড হিসাব করা হয়।
৩। উইন্ড লোডঃ কাঠামোর বাইরের পৃষ্ঠে ঝড়, বাতাস ইত্যাদির কারনে
উদ্ভুত লোডই, উইন্ড লোড।
কাঠামোর যেদিকে বাতাস লাগে, সেদিকে ভিত্তির উপর চাপ কমে যায়
এবং অপরদিকে চাপ বেড়ে যায়।
এ লোডও বিল্ডিং কোড অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
৪। মাটির চাপঃ কাঠামোর উপর মাটি কর্তৃক প্রদত্ত চাপকেই মাটির চাপ বলে।
র‌্যানকিনের সূত্র অনুযায়ী এ চাপ হিসাব করা হয়।
৫। পানির চাপঃ যখন কোন ভিত্তি পানি তলের নিচে অবস্থিত থাকে,
তখন পানি ঐ ভিত্তিকে আনুভূমিক ও উর্দ্ধমুখী চাপ প্রয়োগ করে।
এটাই পানির চাপ।
৬। ভূকম্পন লোডঃ ভূ-কম্পন জনিত কারনে সৃষ্ট বল
সাধারনত ভিত্তিতে উলম্ব নিচের দিকে বা
মোচড়ানোভাবে যে কোন দিকে কাজ করে।
ভূ-কম্পন বল বাংলাদেশের জন্য খুবই হুমকি সরূপ।
তাই এটিকে অধিক গুরুত্ব দেয়া উচিত।
৭। তুষার লোডঃ শীত প্রধান দেশে সমতল পৃষ্ঠে বা ছাদে প্রচন্ড বরফ পড়ে।
তাই এসব দেশে এই লোডেরও হিসাব করা হয়।
জানি না টিউন টি আপনাদের কাছে কেমন লাগবে ? যদি ভালো লাগে আমকে জানাবেন।
আর কোন ভুল থাকলে সেটি দরিয়ে দিবেন।
কেমন লাগলো জানাবেন
কোনো সমস্যা হলে জানাবেন অবশ্যিই
সবাইকে ধন্যবাদ !

ভিত্তি সম্পর্কে কিছু তথ্য

ভিত্তি সম্পর্কে কিছু তথ্য
কাজের ভিন্নতার উপর নির্ভর করে এই ভিত্তির কিছু প্রকারভেদ রয়েছে । যার সংগাসহ এখানে দেয়া হলো

প্রথমেই চারটি অগভীর ভিত্তিঃ

১। স্প্রেড ফুটিং ঃ কাঠামোর বেইজকে ধাপে ধাপে চওড়া করে
কাঠামোর লোডকে অনেকখানি এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে দেবার জন্য
যে ভিত্তি ব্যবহার করা হয়, তাই স্প্রেড ফুটিং ।





২। কম্বাইন্ড ফুটিং ঃ যখন দুই বা ততোধিক কলাম দ্বারা
একটি স্প্রেড ফুটিংকে সাপোর্ট দেয়া হয়, তখন তাকে কম্বাইন্ড ফুটিং বলে ।
মনে রাখার জন্য এভাবেও বলা যেতে পারে যে,
যখন দুই বা ততোধিক কলামের ফুটিং খুব কাছাকাছি হয়ে যাওয়ার ফলে
আলাদা আলাদা মাটি কাটা সম্ভব হয়না, তখনও কম্বাইন্ড ফুটিং ব্যবহার করা হয় ।

৩। স্ট্রাপ ফুটিং বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং ঃ দুই বা ততোধিক স্বতন্ত্র কলামের ফুটিংগুলোকে যখন বীম দ্বারা সংযোগ করে একটি ফুটিং এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়
তখন তাকে স্ট্রাপ বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং বলে ।

৪। ম্যাট বা র্যা ফট ভিত্তি ঃ যখন একটি কম্বাইন্ড ফুটিং কাঠামোর নিম্নস্থ সকল ক্ষেত্রগুলোকে আবৃত করে কাঠামোর মূল দেয়াল বা কলামকে
একত্রে সাপোর্ট প্রদান করে, তখনকার নির্মিত ভিত্তিকে ম্যাট বা র্যা ফট ভিত্তি বলে ।

ছোট আকারের ইট ব্যবহারের ফলে কি কি ধরনের সমস্যা এবং আর্থিক ক্ষতি হতে পারে দেখুন.

ছোট আকারের ইট ব্যবহারের ফলে কি কি ধরনের সমস্যা এবং আর্থিক ক্ষতি হতে পারে দেখুন.

১। গাঁথনী সমান হয় না, ফলে গাঁথনীর সময় একপাশ মেলালে আরেক পাশ মিলে না,
২। ইটের আকার ঠিক না থাকায় সব জোড়া মাঝখানে পড়েনা ,
৩। গাঁথনীর শল মিলাতে গিয়ে অতিরিক্ত মসলার

ব্যবহার করতে হয় ,
ইটের ক্ষেত্রে টাকা বাঁচাতে গিয়ে সিমেন্ট বালুতে তার চেয়ে বেশী টাকা ব্যয় হয় ,
৪। প্রচুর ইটের অপচয় হয়
৫। বেছে বেছে ব্যবহার করতে গিয়ে মিস্ত্রিদের সময় বেশী লাগে,
ফলে মিস্ত্রি খরচ বেড়ে যায় ।
৬। কাজ চলাকালীন সময় ক্রেতা সাইট পরিদর্শনে গেলে বিমুখ হয়ে যায়,
ফলে বিক্রির আশংকা কমে যায় ।

সিঁড়ি সম্পর্কে কিছু তথ্য

সিঁড়ি সম্পর্কে কিছু তথ্য
সিড়ি  নিয়ে বিস্তারিত জানুন


>>>>সিড়ির চওড়া সিড়ির প্রস্থ কমপক্ষে ৭৫ সেন্টিমিটার হওয়া 

>>>>ব্যবহারকারির সংখ্যা ১০ এর বেশি হয় সেই ক্ষেত্র ৯৫ সেন্টিমিটার। দুই বা এর অধিক পরিবার হলে ১০০ সেন্টিমিটার এবং একাধিক পরিবার এবং ১০ এর অধিক ব্যবহারকারি হলে ১২৫ সেন্টিমিটার হওয়া উচিৎ।

>>>>হোটেল, অফিস, সিনেমা ইত্যাদি পাবলিক জায়গা সমুহতে এর চওড়া হবে ১৫০ সেন্টিমিটার। ল্যান্ডিং এর চওড়া কমপক্ষে সিড়ির মত হবে।

>>>>৩০০ এর অধিক ব্যবহারকারি হলে দুইটা সিড়ি ব্যবহার
করা উচিৎ।

>>>>সিড়ির ট্রেড আবাসিক ভবনে সিড়ির ধাপের চওড়া ২৫০ মিমি হওয়া উচিৎ, এবং আবাসিক ছাড়া অন্য ক্ষেত্রে ৩০০ মিমি হওয়া উচিৎ। সিড়ির রাইজার বা ধাপের উচ্চতা আবাসিক ভবনে সিড়ির ধাপের উচ্চতা সর্বোচ্চ ২০০ মিমি হওয়া উচিৎ, এবং আবাসিক ছাড়া অন্য ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১৫০ মিমি হওয়া উচিৎ। সিড়ির ঢাল বা স্লোপ ঢাল ২৬ থেকে ৪৫ ডিগ্রির মধ্যে হতে হবে। তবে ৩০ ডিগ্রি একটি সঠিক পরিমাপ। সিড়ির হ্যান্ডরেইল এর উচ্চতা ৮০০মিমি থেকে ৯০০মিমি এর মধ্যে থাকতে হবে।

>>>> সিড়ির হেডরুম বা উচ্চতা এর উচ্চতা ২১০০মিমি এর উপরে থাকতে হবে। কেননা না হলে ফার্ণিচার উঠা-নামা করার সমস্যা হতে পারে। আলো-বাতা আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

>>>> ইলেক্ট্রিক লাইট এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। সাধারণ টিপ্স ১। সকল ধাপের চওড়া এবং উচ্চতা এক হতে হবে। অর্থাৎ ট্রেড ও রাইজার একই
হতে হবে।

>>>>ছাদের সাথে দরজার ব্যবস্থা থাকতে হবে।

>>>>হ্যান্ড রেইল এর সাপোর্ট এর দুরত্ব ২৫০ মিমি এর বেশি হওয়া যাবে না। এতে বাচ্চারা পড়ে যেতে পারে।

>>>> এক ফ্লাইট এর উচ্চতা সর্বোচ্চ ২৪০০মিমি হবে। এর বেশি হলে উঠতে কষ্ট
হবে। বিশেষ করে বৃদ্ধ মানুষজনের সমস্যা হবে।

>>>> এক ফ্লাইটে ১৫ টির বেশি ধাপ থাকা উচিৎ নয়।

>>>> ট্রেড এ নোজিং ব্যবহার করা উত্তম।

>>>>পিচ্ছিল করা যাবে না। এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন পিছলা না হয়।

>>>> প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে I