কাজের ভিন্নতার উপর নির্ভর করে এই ভিত্তির কিছু প্রকারভেদ রয়েছে । যার সংগাসহ এখানে দেয়া হলো
প্রথমেই চারটি অগভীর ভিত্তিঃ
১। স্প্রেড ফুটিং ঃ কাঠামোর বেইজকে ধাপে ধাপে চওড়া করে
কাঠামোর লোডকে অনেকখানি এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে দেবার জন্য
যে ভিত্তি ব্যবহার করা হয়, তাই স্প্রেড ফুটিং ।
২। কম্বাইন্ড ফুটিং ঃ যখন দুই বা ততোধিক কলাম দ্বারা
একটি স্প্রেড ফুটিংকে সাপোর্ট দেয়া হয়, তখন তাকে কম্বাইন্ড ফুটিং বলে ।
মনে রাখার জন্য এভাবেও বলা যেতে পারে যে,
যখন দুই বা ততোধিক কলামের ফুটিং খুব কাছাকাছি হয়ে যাওয়ার ফলে
আলাদা আলাদা মাটি কাটা সম্ভব হয়না, তখনও কম্বাইন্ড ফুটিং ব্যবহার করা হয় ।
৩। স্ট্রাপ ফুটিং বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং ঃ দুই বা ততোধিক স্বতন্ত্র কলামের ফুটিংগুলোকে যখন বীম দ্বারা সংযোগ করে একটি ফুটিং এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়
তখন তাকে স্ট্রাপ বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং বলে ।
৪। ম্যাট বা র্যা ফট ভিত্তি ঃ যখন একটি কম্বাইন্ড ফুটিং কাঠামোর নিম্নস্থ সকল ক্ষেত্রগুলোকে আবৃত করে কাঠামোর মূল দেয়াল বা কলামকে
একত্রে সাপোর্ট প্রদান করে, তখনকার নির্মিত ভিত্তিকে ম্যাট বা র্যা ফট ভিত্তি বলে ।
প্রথমেই চারটি অগভীর ভিত্তিঃ
১। স্প্রেড ফুটিং ঃ কাঠামোর বেইজকে ধাপে ধাপে চওড়া করে
কাঠামোর লোডকে অনেকখানি এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে দেবার জন্য
যে ভিত্তি ব্যবহার করা হয়, তাই স্প্রেড ফুটিং ।
২। কম্বাইন্ড ফুটিং ঃ যখন দুই বা ততোধিক কলাম দ্বারা
একটি স্প্রেড ফুটিংকে সাপোর্ট দেয়া হয়, তখন তাকে কম্বাইন্ড ফুটিং বলে ।
মনে রাখার জন্য এভাবেও বলা যেতে পারে যে,
যখন দুই বা ততোধিক কলামের ফুটিং খুব কাছাকাছি হয়ে যাওয়ার ফলে
আলাদা আলাদা মাটি কাটা সম্ভব হয়না, তখনও কম্বাইন্ড ফুটিং ব্যবহার করা হয় ।
৩। স্ট্রাপ ফুটিং বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং ঃ দুই বা ততোধিক স্বতন্ত্র কলামের ফুটিংগুলোকে যখন বীম দ্বারা সংযোগ করে একটি ফুটিং এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়
তখন তাকে স্ট্রাপ বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং বলে ।
৪। ম্যাট বা র্যা ফট ভিত্তি ঃ যখন একটি কম্বাইন্ড ফুটিং কাঠামোর নিম্নস্থ সকল ক্ষেত্রগুলোকে আবৃত করে কাঠামোর মূল দেয়াল বা কলামকে
একত্রে সাপোর্ট প্রদান করে, তখনকার নির্মিত ভিত্তিকে ম্যাট বা র্যা ফট ভিত্তি বলে ।