সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং জব নিউজ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং জব নিউজ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বিসেবে ক্যারিয়ার গড়বেন কীভাবে
বাড়তি জনসংখ্যার আবাসন সমস্যা নিরসনে নির্মিত
বচ্ছে ববুতল ভবন। নিত্য নতুন রাস্তাঘাট, বিমানবন্দর, সেতু, সুড়ঙ্গ, পানি
সরবরাব এবং নিস্কাশন ব্যবস্থা, বাধ, পোতাশ্রয়, রেলপথ, ফেরিঘাট, বিদ্যুৎ
সরবরাব ব্যবস্থা করার নেপথ্য কারিগর বচ্ছেন ব্যাকজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার।
বিল্ডিং, সড়ক এবং ব্রিজ তৈরির নকশা ও সেই অনুযায়ী কাঠামো তৈরি, কাজ
পরিচালনায় গুণগত মান রক্ষা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ।
কাজের ধরণ
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের অফিস এবং মাঠ উভয় পর্যায়ে কাজ করতে বয়। চুক্তিকারী এবং
পরামর্শক ইঞ্জিনিয়ারদেরকে ব্যাকই সময়ে বিভিন্ন স্থানে কাজ করতে বয়।
তাদেরকে দুর্যোগ প্রশমন এবং ব্যবস্থাপনার মত সংকটময় পরিস্থিতির সমাধানও
করতে বয়। নির্মাণ প্রকৌশলীরা তেল রিগস, ববুতল বিশিষ্ট গাড়ি পার্কিং
ব্যবস্থা অথবা বাড়ির নকশা এমন ভাবে তৈরি করেনান যাতে নির্মাণ কাঠামোকি যে
ভার ববনের জন্যে তৈরি করা বয়েছে তা নিশ্চিৎ করা যায়। তার উ র্ব শীা নতুন
নতুন নির্মাণ সামগ্রী ও কৌশল উদ্ভাবন করেনা থাকেন।
কাজের ক্ষেত্র
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেনা শিক্ষার্থী পানি উন্নয়ন বোর্ড, এলজিইডি,
রেলওয়ে, রিয়েল এস্টেট, বিইয়ার্কিকিএ, সিকি করপোরেশন, পৌরসভা, গৃবায়ন ও
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, মোবাইল ফোন কোম্পানির টাওয়ার নির্মাণে প্রকৌশলী, এন
জি ও তে প্রকল্প প্রকৌশল বিসেবে এবং নিজস্ব নির্মাণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠায়
শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ আছে উর্বশী। এছাড়া দেশের বাইরে বিভিন্ন
নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে চাকরি করার সুযোগ রয়েছে।
আয় কেমন
চাকরিতে নতুন যোগদান কারীদের বেতন ৩০০০০ বা ৪০০০০ (মাসিক) থেকে শুরু বয়।
ব্যাকটু অভিজ্ঞতা থাকলে ৫০০০০ বা ৯০০০০ (মাসিক) থেকে শুরু বয় এবং ১৫ থেকে
২০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে মাসে লক্ষাধিক বেতনে চাকরি করতে পারেনা।
বতে পারেনান ডিপ্লোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চালু বওয়া ডিপ্লোমা ইন সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর কোর্স। তবে ব্যাকজন শিক্ষার্থীকে এ কোর্সের ব্যাপারেনা
সর্বোপরি সবযোগিতা করতে পারবে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে থাকা
বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্কিকিউট।
যোগ্যতা: এ কোর্স করার জন্য ব্যাকজন শিক্ষার্থীর যা যা প্রয়োজন_ নূ্যনতম
এসএসসি পাস (সাধারণ/ভোকেশনাল/দাখিল/সমমান) এবং পরীক্ষায় নূ্যনতম জিপিএ
২.৫/২য় বিভাগ এবং গণিত/উচ্চতর গণিতে কমপক্ষে জিপিএ ২ বা ৪০ শতাংশ নম্বরসব
পাস করতে ববে। খরচ – ১ লাখ ৩০ বাজার টাকা।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চশিক্ষা
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ও পিএইচডি করা যায়।
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি যোগ্যতা
এইচএসসি (বিজ্ঞান) বা সমমান। এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৫.৫০
থাকতে ববে। ‘ও’ লেভেল পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রে কমপক্ষে ২কি বিষয়ে উর্ত্তীর্ণ
বতে ববে। অথবা ডিপ্লোমা-ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ( বাংলাদেশ কারিগরি
শিক্ষা বোর্ডের অধীনে) কমপক্ষে জিপিএ ২.২৫ পেয়ে উত্তীর্ণ বতে ববে। তবে
বুয়েট, কুয়েট, এবং রুয়েটে ভর্তি বতে বলে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক
পরীক্ষায় গ্রেড পদ্ধতিতে ৫ এর স্কেলের কমপক্ষে জিপিএ ৪.০ পেয়ে উর্ত্তীর্ণ
বতে ববে। খরচ- ৩- ৫ লাখ টাকা।
বিস্তার উ র্ব শীিত জানতে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট- www.buet.ac.bd
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)
রাজশাবী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট)- www.ruet.ac.bd
চুয়েট- www.cuet.ac.bd
দেশের বাইরে পড়তে
ইউক্রেন, চীন, রাশিয়াতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চ শিক্ষা নেবার সুযোগ আছে
উর্বশী।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কি ? সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কি কি বিষয় নীয়ে কাজ করে ?
সংজ্ঞা:
ডিজাইন, কনস্ট্রাকশন এবং রক্ষণাবেক্ষন এর প্রকৌশলী বিজ্ঞান।
প্রকৌশল জ্ঞান এর মা বলা হয়। সবচেয়ে পুরান, বড় এবং সকল প্রকৌশল জ্ঞানের সমন্বয়।
এর ভাগগুলি নিচে দেয়া হলো:
1. মৃত্তিকা প্রকৌশল
2. স্ট্রাকচারাল প্রকৌশল
3. পরিবহন প্রকৌশল
4. পানি সম্পদ প্রকৌশল
5. পরিবেশ প্রকৌশল
6. ভুমিকম্প প্রকৌশল
7. নগর উন্নয়ন বা নকশা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বা পুরকৌশলী কি করে থাকে?
পরিকল্পনা, ডিজাইন, গঠন এবং রক্ষনাবেক্ষন করার কাজ করের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার জরিপের কাজ করে থাকে, প্রযুক্তিগত প্রতিবেদন দেয়, এমনকি প্রকল্প ব্যবস্হাপক এর কাজও করে থাকে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর
যেহেতু সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর বাড়ছে তাই এর অনেক শাখা বের হয়েছে। এদের উল্লেখযোগ্য হলক স্ট্রাকচারাল, জিওটেক , ট্রান্সপোর্টসন, হাইড্রলিক,এনভায়রনমেনটাল , ইত্যাদি ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব এবং প্রয়োগ
সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব বাড়ছে। বর্তমানে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণ নিয়েও কাজ করে। তারা আগুনে ক্ষয় ক্ষতি যেন কম হয় সেই বিষয়েও কাজ করে। পুরাতন মিশর এর পিরামিড বা রাস্তা নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর ভূমিকা উল্ল্যেখযোগ্য অবদান ছিল। প্রকৌশল বিজ্ঞান এর মধ্যে সবচেয়ে পুরানো হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। পানি,বাতাস এবং মাটি পরিশোধনের বিভিন্ন উপায় নিয়েও সজাগ।
***সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধান শাখাগুলি***
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধাণ ৭ টি শাখা আছে নিচে এগুলো নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল
****স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
বাড়ি,হোটেল, পার্ক, ব্রীজ, বিল্ডিং ইত্যাদির উপরে নিজস্ব ভার বা বাইরের ভার প্রতিরোধ ক্ষমতা সহ বাতাস,পানি,ভুমিকম্প,তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য সিমেন্ট,বালি,রি-ইনফোর্সমেন্ট,কাঠ, অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক ডিজাইন করা হলো এই শাখার কাজ।
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
পরিবেশ তথা বাতাস এবং পানির দুষণ রোধ, বিশুদ্ধকরণ ইত্যাদি করা এই শাখার কাজ। বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন শাখা। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, বর্জ্য, মল ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ্ধকরণ করা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই শাখাতে।
****জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
প্রায় সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাতেই এটি কাজে লাগে। কারণ বেশির ভাগ স্ট্রাকচার ভুমির উপর অবস্থিত। মাটি বা পাথরের এর উপর স্ট্রাকচার এর প্রভাব এবং এদের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি। ভুগর্ভের সিপেজ,ভুমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাটি। বাধ, রিটেইনিং ওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করা হয় এই শাখার মাধ্যমে।
****ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং****
পানি আমাদের জিবনে অনেক গুরুত্বপুর্ন এটা আমরা সবাই যেমন জানি, তেমনি এটাও ঠিক যে এটি অত্যান্ত্য সাধারণ একটি কথা। আবার এই পানি আমাদের মরণও ডেকে নিয়ে আসে। তাও আমরা জানি। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। বন্যা, শহরের-কারখানা-সেচ এর পানি সরবরাহ, নদি ভাঙ্গন রোধ, নদির শাষন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা এবং ডিজাইন করে থাকে। হাইড্রলিক পাওয়ার, বাধ, খাল, পানিধস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি।
****ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
কোন সমাজের বৈশিষ্ঠ্য বা গুন এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। কোন সমাজের উন্নয়ন অনেকটা প্রভাবিত হয় এই যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। মানুষ, মালামাল ইত্যাদি পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষনা, ডিজাইন, সমস্যা, সমাধান নিয়ে কাজ করে ট্র্যান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। অল্প রাস্তায় অধিক পরিবহন সুবিধা, দুর্ঘটনা কমানো, খরচ কমানো ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এই শাখাটি।
****কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
এই শাখাতে আলোচনা করা হয় যে কি ভাবে একটি কাঠামো গঠন করতে হবে। অর্থের ব্যবহার, সময়ের সংক্ষেপন, প্রয়োজনীয় মালামাল-যন্ত্রপাতি ইত্যাদির যোগান, কাঠামো গঠনের পদ্ধতি বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা হয় শাখাতে।
****আরবান এবং কম্যিনিটা প্লানিং****
নগরায়ণ এবং শহর পরিকল্পনা করা হয় মুলত একটি গোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা। একটি গোষ্ঠি বা জোট এ কি কি লাগতে পারে এবং কিভাবে লাগাতে হবে তা নিয়ে গবেষণা করা হয় এই শাখাতে
ডিজাইন, কনস্ট্রাকশন এবং রক্ষণাবেক্ষন এর প্রকৌশলী বিজ্ঞান।
প্রকৌশল জ্ঞান এর মা বলা হয়। সবচেয়ে পুরান, বড় এবং সকল প্রকৌশল জ্ঞানের সমন্বয়।
এর ভাগগুলি নিচে দেয়া হলো:
1. মৃত্তিকা প্রকৌশল
2. স্ট্রাকচারাল প্রকৌশল
3. পরিবহন প্রকৌশল
4. পানি সম্পদ প্রকৌশল
5. পরিবেশ প্রকৌশল
6. ভুমিকম্প প্রকৌশল
7. নগর উন্নয়ন বা নকশা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বা পুরকৌশলী কি করে থাকে?
পরিকল্পনা, ডিজাইন, গঠন এবং রক্ষনাবেক্ষন করার কাজ করের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার জরিপের কাজ করে থাকে, প্রযুক্তিগত প্রতিবেদন দেয়, এমনকি প্রকল্প ব্যবস্হাপক এর কাজও করে থাকে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর
যেহেতু সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর বাড়ছে তাই এর অনেক শাখা বের হয়েছে। এদের উল্লেখযোগ্য হলক স্ট্রাকচারাল, জিওটেক , ট্রান্সপোর্টসন, হাইড্রলিক,এনভায়রনমেনটাল , ইত্যাদি ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব এবং প্রয়োগ
সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব বাড়ছে। বর্তমানে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণ নিয়েও কাজ করে। তারা আগুনে ক্ষয় ক্ষতি যেন কম হয় সেই বিষয়েও কাজ করে। পুরাতন মিশর এর পিরামিড বা রাস্তা নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর ভূমিকা উল্ল্যেখযোগ্য অবদান ছিল। প্রকৌশল বিজ্ঞান এর মধ্যে সবচেয়ে পুরানো হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। পানি,বাতাস এবং মাটি পরিশোধনের বিভিন্ন উপায় নিয়েও সজাগ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধাণ ৭ টি শাখা আছে নিচে এগুলো নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল
****স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
বাড়ি,হোটেল, পার্ক, ব্রীজ, বিল্ডিং ইত্যাদির উপরে নিজস্ব ভার বা বাইরের ভার প্রতিরোধ ক্ষমতা সহ বাতাস,পানি,ভুমিকম্প,তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য সিমেন্ট,বালি,রি-ইনফোর্সমেন্ট,কাঠ, অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক ডিজাইন করা হলো এই শাখার কাজ।
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
পরিবেশ তথা বাতাস এবং পানির দুষণ রোধ, বিশুদ্ধকরণ ইত্যাদি করা এই শাখার কাজ। বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন শাখা। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, বর্জ্য, মল ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ্ধকরণ করা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই শাখাতে।
****জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
প্রায় সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাতেই এটি কাজে লাগে। কারণ বেশির ভাগ স্ট্রাকচার ভুমির উপর অবস্থিত। মাটি বা পাথরের এর উপর স্ট্রাকচার এর প্রভাব এবং এদের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি। ভুগর্ভের সিপেজ,ভুমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাটি। বাধ, রিটেইনিং ওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করা হয় এই শাখার মাধ্যমে।
****ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং****
পানি আমাদের জিবনে অনেক গুরুত্বপুর্ন এটা আমরা সবাই যেমন জানি, তেমনি এটাও ঠিক যে এটি অত্যান্ত্য সাধারণ একটি কথা। আবার এই পানি আমাদের মরণও ডেকে নিয়ে আসে। তাও আমরা জানি। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। বন্যা, শহরের-কারখানা-সেচ এর পানি সরবরাহ, নদি ভাঙ্গন রোধ, নদির শাষন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা এবং ডিজাইন করে থাকে। হাইড্রলিক পাওয়ার, বাধ, খাল, পানিধস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি।
****ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
কোন সমাজের বৈশিষ্ঠ্য বা গুন এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। কোন সমাজের উন্নয়ন অনেকটা প্রভাবিত হয় এই যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। মানুষ, মালামাল ইত্যাদি পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষনা, ডিজাইন, সমস্যা, সমাধান নিয়ে কাজ করে ট্র্যান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। অল্প রাস্তায় অধিক পরিবহন সুবিধা, দুর্ঘটনা কমানো, খরচ কমানো ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এই শাখাটি।
****কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
এই শাখাতে আলোচনা করা হয় যে কি ভাবে একটি কাঠামো গঠন করতে হবে। অর্থের ব্যবহার, সময়ের সংক্ষেপন, প্রয়োজনীয় মালামাল-যন্ত্রপাতি ইত্যাদির যোগান, কাঠামো গঠনের পদ্ধতি বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা হয় শাখাতে।
****আরবান এবং কম্যিনিটা প্লানিং****
নগরায়ণ এবং শহর পরিকল্পনা করা হয় মুলত একটি গোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা। একটি গোষ্ঠি বা জোট এ কি কি লাগতে পারে এবং কিভাবে লাগাতে হবে তা নিয়ে গবেষণা করা হয় এই শাখাতে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
সংজ্ঞা:
ডিজাইন, কনস্ট্রাকশন এবং রক্ষণাবেক্ষন এর প্রকৌশলী বিজ্ঞান। প্রকৌশল জ্ঞান এর মা বলা হয়। সবচেয়ে পুরান, বড় এবং সকল প্রকৌশল জ্ঞানের সমন্বয়।
এর ভাগগুলি নিচে দেয়া হলো:
ডিজাইন, কনস্ট্রাকশন এবং রক্ষণাবেক্ষন এর প্রকৌশলী বিজ্ঞান। প্রকৌশল জ্ঞান এর মা বলা হয়। সবচেয়ে পুরান, বড় এবং সকল প্রকৌশল জ্ঞানের সমন্বয়।
এর ভাগগুলি নিচে দেয়া হলো:
- মৃত্তিকা প্রকৌশল
- স্ট্রাকচারাল প্রকৌশল
- পরিবহন প্রকৌশল
- পানি সম্পদ প্রকৌশল
- পরিবেশ প্রকৌশল
- ভুমিকম্প প্রকৌশল
- নগর উন্নয়ন বা নকশা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বা পুরকৌশলী কি করে থাকে?
পরিকল্পনা, ডিজাইন, গঠন এবং রক্ষনাবেক্ষন করার কাজ করের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার জরিপের কাজ করে থাকে, প্রযুক্তিগত প্রতিবেদন দেয়, এমনকি প্রকল্প ব্যবস্হাপক এর কাজও করে থাকে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর
যেহেতু সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর বাড়ছে তাই এর অনেক শাখা বের হয়েছে। এদের উল্লেখযোগ্য হলক স্ট্রাকচারাল, জিওটেক , ট্রান্সপোর্টসন, হাইড্রলিক,এনভায়রনমেনটাল , ইত্যাদি ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব এবং প্রয়োগ
সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব বাড়ছে। বর্তমানে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণ নিয়েও কাজ করে। তারা আগুনে ক্ষয় ক্ষতি যেন কম হয় সেই বিষয়েও কাজ করে। পুরাতন মিশর এর পিরামিড বা রাস্তা নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর ভূমিকা উল্ল্যেখযোগ্য অবদান ছিল। প্রকৌশল বিজ্ঞান এর মধ্যে সবচেয়ে পুরানো হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। পানি,বাতাস এবং মাটি পরিশোধনের বিভিন্ন উপায় নিয়েও সজাগ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)