সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্ন

সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্ন

সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্নের উত্তর:

১.এক গ্যালন পানির ওজন কত?
উ: ১০ পাউন্ড বা ৪.৫ কেজি।

২.এক পাউন্ড সমান কত কেজি?
উ: ০.৪৫ কেজি।

৩.১ ঘনমিটার কত ঘনফুট?
উ: ৩৫.২৮ ঘনফুট।

৪.গাছ কাটার সময় কখন?
উ: শীতকালে।

৫.সকেট ও নিপল এর মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: সকেট ভিতরে দুই দিকে ও নিপলের বাহিরের দুই দিকে প্যাঁচ কাঁটা থাকে।

৬. জি আই পাইপে কতটি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন?
উ: জি আই পাইপে ৭.৫ টি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন।

৭.পিপি আর পাইপ কিভাবে জয়েন্ট দিতে হয়?
উ: হিট মেশিনের সাহায্যে তাপ দিয়ে জয়েন্ট দিতে হয়।

৮.UPVC এবং PVC মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: UPVC - ইহা আনপ্লাষ্টিসাইড অর্থাৎ আগুনে তাপ দিলে এবরোথেবরো হয়ে যায়। কোন অবস্থাতেই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায় না।
PVC- ইহা প্লাষ্টিসাইড, আগুনে তাপ দিয়ে ছোট বড় করা যায়। ইচ্ছে করলে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়।

৯.হার্ড বোর্ড কি?
উ: এই বোর্ডের প্রধান উপাদান কাঠ। নরম জাতের কাঠকে মেশিনের সাহায্যে গুড়া করে প্রয়োজনমত রজন, আঠা ইত্যাদি মিশিয়ে প্রেসার দিয়ে হার্ড বোর্ড তৈরি করা হয়।

১০.বাজারে কি কি সাইজের flash door shutter পাওয়া যায়?
উ: 39",36", 33",30" অর্থাৎ 3" interval এ শাটার গুলো পাওয়া যায়।

• DPC-Damp proof course.
• RCC-Reinforced cement concrete.
• R.B.W- Reinforced brick work.
• C.I.Sheet-Corrugated Iron sheet.
• C.I.Pipe -Cast iron pipe.
• NCF-Neat cement finishing.
• SWG-Standard wire gauge.
• MB-Measurement book.
• GP-Ground plane.
• VP-Vertical plane.
• HP-Horizontal plane.
• CP-Cement plaster.
• LC-Lime concrete.
• CC-Cement concrete.
• AC-Asbests cement.
• CS-Comparative statement.
• PERT-Programme Evaluation and Review Technique.
• CPM-Critical path method .
• USD-Ultimate strength design.
• W.S.D-Working stress design.
• BNBC-Bangladesh national building code.
• PL-Plinth level.
• GL-Ground level.
• EGL-Existing ground level.
• OGL-Original ground level .
• FGL-Formation ground level.
• HFL-Highest flood level.
• RL- Reduced level.
• A.C.I-American concrete institute.
• A.A.S.H.O- American Association of state highway official.
• A.R.E.A-American Railway engineering association.
• A.S.T.M-American society for testing materials .
• B.S.I-Bangladesh standard institute.
• B.S.T.I-Bangladesh standard testing institute.
• ISI-Indian standard institute.
• W.C-Water closet.
• B.M-Bending moment.
• L.L-Live load.
• D.L-Dead load.
• E.L-Environmental load.
• U.S.C-Ultimate stress of concrete.
• A.S.C-Allowable Stress of concrete.
• F.M-Findness modulas.
. B.M-Bench mark .
. PVC- Poly vinyl choloride .
. UPVC- Unplasticized Poly vinyl choloride.
. PPR - Poly Propylene Random


পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু বিল্ডিং

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু বিল্ডিং
ইংরেজীতে স্কাইস্ক্র্যাপার বলে একটা কথা আছে। এ কথাটার মানে হচ্ছে আকাশছোঁয়া বিল্ডিং । আজকে আমরা কথা বলবো এরকমই কিছু স্কাইস্ক্র্যাপার নিয়ে।

বুর্জ খলিফা- দুবাই

১৫০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত বিলাসবহুল হোটেল বুর্জ খলিফা-এর বিল্ডিংটি ১৬২ তলা উঁচু। এ বিল্ডিংয়ের ১৫৮ তলায় রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত মসজিদ। আবুধাবির খলিফার সম্মানে এ বিল্ডিংয়ের নামকরণ করা হয়েছে।

আবরাজ আল-বাইত ক্লক টাওয়ার- মক্কা

কাবা শরিফের দক্ষিণ গেটের কাছাকাছি ৭টি বিশাল টাওয়ারের সমন্বয়ে নির্মিত আবরাজ আল বাইত কমপ্লেক্সের মাঝে তৈরি করা হয়েছে রয়েল মক্কা ক্লক টাওয়ার। এ টাওয়ারের ওপর বসানো হয়েছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ঘড়ি ‘মক্কা ঘড়ি’। আবরাজ আল-বাইত ক্লক টাওয়ারটি ১২০ তলা উঁচু। এটি তৈরী করা হয় ২০১৫ সালে।

তাইপে ১০১-তাইওয়ান



‘বুর্জ খলিফা’-এর আগে তাইওয়ানের তাইপে ফিনান্সিয়াল সেন্টার বা তাইপে ১০১ তলা ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন। ২০০৩ সালে মালয়েশিয়ার পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারকে পরাজিত করে তাইপে-ফিনান্সিয়াল সেন্টার বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবনের মর্যাদা লাভ করেছিল।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস জানুনঃ

1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।

প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।

প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।
প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।

১। দেয়াল পানি দ্বারা ভালোভাবে ভেজানোর পর আস্তরের কাজ শুরু করতে হবে।

২। প্লাস্টার বেশি পুরু হলে হালকা করে দুই বা তিন স্তরে প্লাস্টার লাগানো হয়।

৩। শুকনা দেয়ালে প্লাস্টার করলে তা ফেটে যায়। তাই দেয়াল ভিজিয়ে নিতে হবে।

৪। প্লাস্টার  শেষ হলে সেক করতে হয় ,চেক করার নিয়ম হলো ,গজ দ্বারা ,ওটার লেভেল দ্বারা ,তবে সব চেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো লাইটিং পদ্ধতি।

৫। প্লাস্টার লাগানোর ১৮ ঘণ্টা পর থেকে ৭ দিন কুড়িরং  করতে হবে।

৬। নখ ফুটালে বালু বেরিয়ে আসলে বুজতে হবে কুড়িরং  ভালো ভাবে হয়নি

৭। মজবুত প্লাস্টারের জন্য ভালো ভাবে কুড়িরং  করতে হবে

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
Job Circular
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
পদের নামঃ ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)- ০৪ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ বি এস সি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
আবেদনের ধরনঃ ম্যানুয়াল
টাকার পরিমাণঃ ৩০০ টাকা (পোষ্টাল ওডার)
আবেদনের শেষ দিনঃ ১৮/০১/২০১৭ ইং

অটো ক্যাড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন করুন

অটো ক্যাড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন করুন

অটো ক্যাড (Auto CAD) হলো বিশ্বসমাদৃত একটি পাওয়ারফুল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন সফটওয়্যার। ১৯৮০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Autodesk Inc. Auto CAD তৈরি করেন। যেকোন স্কেলিং ড্রইং এর ক্ষেত্রে অটো ক্যাড এর কোন বিকল্প নেই। অটো ক্যাড এর নতুন নতুন কমান্ড ও টুলস্‌ সম্পূর্ণরূপে ইউজার ফ্রেন্ডলি। অটো ক্যাড এর সাহায্যে সাধারণ ড্রইং ছাড়াও ডিজাইন, ব্লক, সিম্বল, লোগো ডিজাইন, গ্রিল ডিজাইন, এমব্রডারী ডিজাইন করা যায়। অটো ক্যাড সফটওয়্যার এর মাধ্যমে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট প্লানার, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, গ্রাফিক্স ইঞ্জিনিয়ার, এমব্রডায়রি ডিজাইনার সহজেই তাদের সুবিধামত ড্রইং করতে পারেন।
অটো ক্যাড মূলতঃ বিভিন্ন জ্যামিতিক বা গ্রাফিক্যাল অবজেক্ট এর সমন্বয়। যেমনঃ রেখা, বৃত্তচাপ, বৃত্ত, টেক্সট বা লেখা। এছাড়াও ব্লক বা গ্রুপ অবজেক্ট আনুষঙ্গিক অবজেক্ট প্রপার্টিজ যেমনঃ কালার, লেয়ার, লাইন টাইপ আ্যাট্রিবিউট ইত্যাদি ব্যবহার করে সাচ্ছন্দে ড্রইং করা যায়। সাধারণ ড্রইং সীটে যে ড্রইং করা হয় এবং অটো ক্যাড এডিটরে যে ড্রইং করা তার কার্যপ্রনালী কিছুটা ভিন্ন তবে সুবিধা অনেক বেশি।
অটো ক্যাড  এর কাজ হলো দ্বিমাত্রিক অবজেক্ট নিয়ে। এখানে টু-ডি ও থ্রি-ডি উভয় ধরনের অবজেক্ট তৈরি করা যায়। তবে টু-ডি অবজেক্ট তৈরি করে পরবর্তীতে একে থ্রিডি তে রূপান্তরিত করা যায়। অটো ক্যাড এ তৈরিকৃত ডিজাইনকে থ্রিডিতে রূপান্তর করার 3D Studio Max , Maya ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের থ্রিডি প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আবার অটো ক্যাড এ সরাসরি থ্রিডি ডিজাইন তৈরি করা যায়। Auto CAD এ থ্রিডি অপেক্ষা টু-ডিতে কাজ করা সহজ। অটো ক্যাড এ আমরা যা কিছুই ড্রইং বা ডিজাইন করি না কেন এর ইন্টারফেস সর্ম্পকে ধারণা অর্জন করা প্রয়োজন। অটো ক্যাড এর বিভিন্ন প্যাকেজ বর্তমানে বাজারে আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও সুবিধাজনক প্যাকেজ হলো Auto CAD 2004|
ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতিঃ
অটো ক্যাড সফটওয়্যারটি রান করলে কম্পিউটারের মনিটরের পর্দায় যে উইন্ডোটি চলে আসে সেটিই অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস। নিচে Auto CAD 2004 এর ইন্টারফেস দেখানো হলো:::
অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
Title Bar, Menu Bar, Standard Tool Bar, Object Properties Tool Bar, Draw Tool Bar, Modify Tool Bar, Drawing Editor, User Co-ordinate System বা UCS Icon, status Bar, Command Window ইত্যাদি।
নিচে অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন এর উল্লিখিত অংশ সমূহের বর্ণনা দেওয়া হলোঃ
Title Bar: অটোক্যাড গ্রাফিক্স উইন্ডোর উপরের নীল রংয়ের বারটিকে বলা হয় টাইটেল বার। এই বারটিতে ড্রইং ফাইলের নাম প্রদর্শিত হয়। টাইটেল বারের সর্ব বামে অটোক্যাড লোগো থাকে।
Menu Bar: টাইটেল বারের নিচের বারটিকে বলা হয় Menu Bar| Menu Bar এ ড্রপ ডাউন Menu রয়েছে। যেমনঃ File, Edit, Insert, Format, Tools, Draw, Dimension, Modify ইত্যাদি Menu থাকে।
Standard Tool Bar : Menu Bar এর নিচের বারটিকে বলা হয় Standard Tool Bar । Standard Tool Bar এ আইকন আকারে সাধারণ প্রয়োজনীয় কমান্ড বাটন রয়েছে। Standard Tool Bar এ কোন আইকনে ক্লিক করে উক্ত কমান্ড কার্যকরী করা হয়।
Object Properties Tool Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Object Properties Tool Bar| এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
Draw Tool Bar : Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Draw টুল বারে দেওয়া থাকে। Draw টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর বাম পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো  আইকন আকারে থাকে।
Drawing Editor:  গ্রাফিক্স উইন্ডোর মাঝের খালি স্ক্রিনকে কে Drawing Editor বলা হয়। প্রয়োজনীয় ড্রইং এর কাজ এই এডিটরে করা হয়। ডিফল্ট অবস্থায় এই স্ক্রিন এর রং কালো থাকে।
Command Window:  ড্রইং স্ক্রিনের নিচের দিকে থাকে কমান্ড উইন্ডো। কমান্ড উইন্ডোতে কোন কমান্ড লিখে কীবোর্ড হতে এন্টার কী প্রেস করার মাধ্যমে কমান্ডকে কার্যকরী করা হয়। অটোক্যাডে ব্যবহৃত কমান্ড সমূহের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ আছে। যেমনঃ লাইন কমান্ডকে অ্যাকটিভ করার জন্য আমরা Draw Tool Bar থেকে Line টুলটি সিলেক্ট করে এটি করতে পারি। এটি যদি কমান্ড উইন্ডোর মাধ্যমে করতে চাই তাহলে কমান্ড উইন্ডোতে কীবোর্ড থেকে L কী এবং এন্টার কী প্রেস করতে হবে। কমান্ডের এই সংক্ষিপ্ত রূপ গুলো মনে রাখা খুবই সহজ।
UCS Icon: User Co-Ordinate system এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো UCS. এই আইকনটি ড্রইং এডিটরের নিচে বাম কর্ণারে প্রদর্শিত হয়। ডিফল্ট অবস্থায় দ্বি-মাত্রিক বা টু-ডি টপভিউ UCS Icon থাকে।
Status Bart কমান্ড উইন্ডোর নিচের বারটি হচ্ছে Status Bar বার। Status Bar এ আইকনের অবস্থান জানা যায়। আইকনের Status Bar এ Snap, Grid, Ortho, Polar, Osnap, Otrack, LWT, Model ইত্যাদি বাটন থাকে। যেকোন বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে এই কমান্ড গুলো কার্যকারিতা on/off করা যায়।

এই অপশন গুলো হলো অটোক্যাডে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপশন। আগামীতে আরও কিছু অপশনের বর্ণনা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। সে পর্যন্ত ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।